শিরোনাম

Sponsor



Slider

  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে পলাশীতে মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজের শোচনীয় পরাজয়ের বার্তা বিঘোধিত করিতেছে আমাদের মেহেরপুর মহকুমার পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত ( পঞ্চান্ন পর্ব)




১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে পলাশীতে মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় নবাব সিরাজের শোচনীয় পরাজয়ের বার্তা বিঘোধিত করিতেছে আমাদের মেহেরপুর মহকুমার পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত ( পঞ্চান্ন পর্ব)

শৈশব-কালে জলঙ্গী গ্রামে মামার বাড়ী যাইতাম ।সেই পলাশী আমাদের মেহেরপুর মহকুমার পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত | পলাশীর প্রাস্তবাহিনী ভাগীরথীর তীর পর্যন্ত আমাদের মেহেরপুর মহকুমার সীমা প্রসারিত ৷ ভাগীরথীর পশ্চিম পারে মুর্সীর্দাবাদের সীমানা ; কিন্তু সিরাজের সহিত ক্লাইভের যুদ্ধের সময় পলাশীক্ষেত্রে যে আম্রকানন ছিল, তাহার চিহ্নমাত্র নাই। শুনিয়াছি, পলাশীক্ষেত্রে মহাযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন স্বরূপ একটি অনুচ্চ স্মৃতিস্তম্ভ আকাশের দিকে অঙ্গুষ্ঠ উত্তোলিত করিয়া মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতার ও সিরাজের শোচনীয় পরাজয়ের বার্তা বিঘোধিত করিতেছে । যুদ্ধক্ষেত্রে সেই যুদ্ধের আর কোন নিদর্শন বর্তমান নাই ; তবে কয়েক বৎসর পূর্বেও পলাশীর মাঠে “কি হ'লো রে জান! পলাশীর ময়দানে নবাব হারালো পরান”"--_-এই করুণ গান গাহিয়া গ্রাম্য কৃষককরা হল কর্ষণ করিতে করিতে মাঁটীর নীচে কামানের দুই একটি গোলা পাইয়াছিল। কিন্তু এখন আর তাহা পাওয়া না। এখন ভাগীরতীর উভয় তীরে রেলের লাইন; আমাদের মেহেরপুর হইতে গরুর গাড়ীতে দুই দিনে ভাগীরতীরে আসিতে হইত । । মামার বাড়ীর অট্টালিকার ছাদ হইতে পূর্বদিকে দৃষ্টিপাত করিয়া বহুদূর মুক্ত প্রান্তর এবং তাহার প্রান্তভাগে মসীলেখাবং একটা কালো দাগ দেখিতে পাইতাম ; শুনিতাম, উহাই পদ্মা ৷ এখন পল্মা সেখানে নাই; কয়েক বৎসরে তিন চারি ক্রোশ সরিয়া আসিয়া জলঙ্গী গ্রামখানি গ্রাস করিয়াছে । |বৃটিশ আমলের খ্যাতনামা লেখক, দীনেন্দ্রকুমার রায়: গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
(১৮৬৯ –১৯৪৩)মেহেরপুর শহরে সেকালে দুই ঘর বড় জমীদার ছিলেন । এক ঘর ব্রাহ্মণ, তাঁহারা“মুখোয্যেবাবু” নামে পরিচিত ; আর এক ঘর-__মল্লিকবাবুরা বৈদ্য ( ছাপ্পান্নো পর্ব)
»
Previous
১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে মেহেরপুরে গরুর গাড়ীতে চড়িয়া ত্রিশ মাইল দূরবর্তী পদ্মাতীরবর্তী ভেড়ামারা স্টীমার-স্টেশন হয়ে রাজশাহী যাওয়ার উপায় ছিল ( চুয়ান্ন পর্ব)
Pages 22123456 »

No comments:

Leave a Reply