শিরোনাম

Sponsor



Slider

  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে জলঙ্গী বা খড়ে নদী মুর্শিদাবাদ জেলা হইতে নদীয়া জেলার উত্তর প্রান্তস্থিত মেহেরপুর, করিমপুর, গাংনী ও তেহট্ট--এ চারটি থানার সমন্বয়ে মেহেরপুর মহকুমা পৃথক করেছিল ( তেপান্ন পর্ব)




১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে জলঙ্গী বা খড়ে নদী মুর্শিদাবাদ জেলা হইতে নদীয়া জেলার উত্তর প্রান্তস্থিত মেহেরপুর, করিমপুর, গাংনী ও তেহট্ট--এ চারটি থানার সমন্বয়ে মেহেরপুর মহকুমা পৃথক করেছিল ( তেপান্ন পর্ব) আটারো শত উনসত্তর থেকে উনিশ শত তেতাল্লিশ সালে জলঙ্গী বা খড়ে নদী মুর্শিদাবাদ জেলা হইতে নদীয়া জেলার উত্তর প্রান্তস্থিত মেহেরপুর, করিমপুর, গাংনী ও তেহট্ট--এ চারটি থানার সমন্বয়ে মেহেরপুর মহকুমা পৃথক করেছিল ( তেপান্ন পর্ব) আমাদের বাসপল্লী মেহেরপুর নদীয়া জেলার উত্তর প্রান্তস্থিত মহকুমা । ইহার উত্তরসীমা পদ্মা নদীর দক্ষিণ তটভূমি পর্যাস্ত প্রসারিত সন্কীর্ণকায়া স্রোতন্বিনী জলঙ্গী বা খ'ড়ে নদী মুর্শিদাবাদ জেলা হইতে মেহেরপুর মহকুমা (বর্তমানে মেহেরপুর জেলা) পৃথক করিয়াছে । পদ্মার সহিত জলঙ্গী নদীর সংযোগস্থলে, মুর্শিদাবাদ জেলার পূর্ববসীমা প্রান্তে জলঙ্গী নামক একটি ক্ষুদ্র গ্রাম আছে। গ্রামখানি বহু প্রাচীন । এই গ্রামের নাম হইতে জলঙ্গী নদীর নামকরণ হইয়াছিল কি না জানি না। কিন্তু জলঙ্গী নদী যেখানে পদ্মার সহিত মিলিত হইয়াছে, বছদিন পূর্বে্ব সেই স্থানটি পলি পড়িয়া এরূপ ভরাট হইয়াছিল যে, সেখানে নদীর মোহনার চিহৃমাত্র ছিল না| কৃষকরা সেই পলিমাটির উপর লাঙ্গল দ্বারা চাষ দিয়া ধান্য রোপণ করিত । নদীর উভয় দিকের উচ্চ পাড় দেখিয়া বুঝিতে পারা যাইত, এক সময় সেখানে নদী ছিল । কিন্তু কয়েক মাইল দূরে এখনও জলঙ্গী নদীর ক্ষীণ জলধারা দেখিতে পাওয়া যায় । বর্ষকালে তাহাতে পদ্মার জল প্রবেশ করে। এই জলঙ্গী বা খড়ে নদীর অবশিষ্টাংশে বর্ষা ব্যত্ভীত বৎসরের অন্যান্য সময়েও জল থাকে ; সেই জলধারা আঁকিয়া-বাঁকিয়া বহু সংখ্যক গ্রাম, প্রান্তর, শস্যক্ষেত্রের প্রান্ত দিয়া নদীয়ার স্বরূপগঞ্জের নিকট ভাগীরথীর জলম্তরোতের সহিত মিশিয়াছে। মেহেরপুর, করিমপুর, গাংনী ও তেহট্ট--এ চারটি থানার সমন্বয়ে মেহেরপুর আঠারো শত আটান্ন সাল সালে মহকুমার মর্যাদা লাভ করেছিল।বৃটিশ আমলের খ্যাতনামা লেখক, দীনেন্দ্রকুমার রায়: গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
১৮৬৯ -১৯৪৩ সালে মেহেরপুরে গরুর গাড়ীতে চড়িয়া ত্রিশ মাইল দূরবর্তী পদ্মাতীরবর্তী ভেড়ামারা স্টীমার-স্টেশন হয়ে রাজশাহী যাওয়ার উপায় ছিল ( চুয়ান্ন পর্ব)
»
Previous
মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
Pages 22123456 »

No comments:

Leave a Reply