শিরোনাম

    11

Sponsor



Slider

  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » চলে গেলেন সুদীর্ঘ ৪৫ বছর মেহেরপুরের নাটক ও যাত্রায় অভিনয়ে সম্মাননাপ্রাপ্ত গুণীশিল্পী আনোয়ারুল হাসান।




চলে গেলেন সুদীর্ঘ পঁয়তাল্লিশ বছর মেহেরপুরের নাটক ও যাত্রায় অভিনয়ে সম্মাননাপ্রাপ্ত গুণীশিল্পী আনোয়ারুল হাসান। মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির নাটক ও যাত্রায় অভিনয়ে সম্মাননাপ্রাপ্ত গুণীশিল্পী চলে গেলেন আনোয়ারুল হাসান। মনে পড়ে কত সুর, কত গান। কত মান, অভিমান। সব এখানে থমকে দাড়িয়েছে। কত স্বপ্ন,কত আশা। কত প্রেম, ভালোবাসা। সব এখানে নি:শেষ হয়েছে। বড় একা লাগে এই আঁধারে, মেঘেরও খেলা আকাশও পাড়ে। তার বহুমাত্রিক জীবনের পরিচয় অনালোকিত রয়েছে। মেহেরপুর বড়বাজারের সুপরিচিত, সম্ভ্রান্ত, ধনাঢ্য ও বর্ণাঢ্য বস্ত্র ব্যবসায়ী আবুল হোসেনের দ্বিতীয় পুত্র। আনোয়ারুল হাসান জেলা শিল্পকলা একাডেমির বিশেষ সম্মাননাপ্রাপ্ত গুণীশিল্পী। এছাড়া শহরে, গ্রামে-গঞ্জে বহ নাটক ও যাত্রায় অভিনয় করে খ্যতি লাভ করেছেন, পুরষ্কৃত হয়েছেন। বিত্ত-বৈভবের মাঝে বড় হয়েও তিনি কীভাবে এমন নির্লোভ-নিরহংকারী, বিনয়ী, বন্ধুবৎসল এবং কমুনিষ্ট মনোভাবাপন্ন হয়েছিলেন তা আমার কাছে বিস্ময় ঠেকেছে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি মানবতাবাদী ছিলেন, গরীব দু:খী অসহায় মানুষকে অকাতরে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তার অতিথিপরায়ণতা ছিল চোখে পড়ার মত। উনিশ শত চুরাশি সালের দিকে এক সড়ক দূর্ঘটনায় একটি হাত ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তা নিয়ে কোনদিন কোন আক্ষেপ করতে শুনিনি। মশিউজ্জামান বাবু ও আনোয়ারুল হাসানের সাথে ঘনিষ্ঠতা না হলে আমার মেহেরপুরে ফিরে আসা হত কিনা সন্দেহ। আমার জীবনের অনেকখানি জুড়ে ছিলেন তারা। স্নেহ-ভালবাসায়, পরামর্শ-প্রেরণায়, এগিয়ে যাবার মন্ত্রণায়- সর্বদা পাশে থেকেছেন তারা। তাদের অপত্য স্নেহ ভালবাসায় সিক্ত আমি। এক সময় তাদের সাথে আত্মীয়তার বন্ধন সৃষ্টি হলে ঘনিষ্ঠতা আরো বেড়ে যায় এবং একান্ত আপনজনে পরিণত হয়। তাদের কাছ থেকে এতটাই ভালোবাসা পেয়েছি যে আজ তাদের জন্য বুকের মধ্যে হাহাকার করে ওঠে। এই দুজনের প্রয়াণে আমি অনেকখানি রিক্ত ও নিঃস্ব হয়ে পড়েছি। গত চার দশকে নাটক রচনা, নির্দেশনা ও শিল্প-সংস্কৃতির উন্নয়নে যে সামান্য কাজ আমি করেছি, এর পিছনে সবচেয়ে বেশি শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছেন তারা। ঢাকার চাকরী ছেড়ে উনিশ ছিয়াশি সালে ফিরে এসে মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজে যোগদান করি। এরপর প্রতিষ্ঠা করি ‘চেতনা নাট্য গোষ্ঠী’। কাথুলী রোডের সিদ্দিক মিয়ার বাড়িতে আমাদের সংগঠনের কার্যালয় গড়ে তুলে শুরু করি সংস্কৃতিচর্চা। একুশের কথা, এই দেশে এই বেশে, হারাধনের দশটি ছেলে, ক্ষতবিক্ষত, কুমীরের কান্না, ভগবানের রাজ্যে প্রভৃতি পথনাটক ও মঞ্চনাটক করেছি। মশিউজ্জামান বাবু, আনোয়ারুল হাসান ও আমি, সেসময়ের সাংস্কৃতিক জগতে ত্রিরত্ন অভিধায় অনেক কাজ করেছি। খুব বেশি করে মনে পড়ছে ৮৮ সালের একটি ঘটনা। ‘ভগবানের রাজ্যে’ নাটকটি নীলমনি সিনেমা হলে যে দিন মঞ্চায়ন হলো সেদিন দর্শক-শ্রোতার চাপে দর্শক আসনের চেয়ার বেঞ্চ ভেঙ্গে পড়ে ৭জন আহত হলো। পুলিশের কাছে আমাকে কৈফিয়ত দিতে হয়েছিল। যাহোক, সেটিই ছিল বোধহয় আমাদের শ্রেষ্ঠ প্রযোজনা। উনিশ শত বিরানব্বই সালে প্রতিভা সিনেমা হলে ‘ক্ষতবিক্ষত’ নাটকেও ঘটেছিল অনুরূপ ঘটনা। সে নাটকে চেয়ারম্যানের ভূমিকায় আনোয়ারুল হাসান যে অভিনয় করেছিল তা আজও আমার স্মৃতিতে উজ্জ্বল হয়ে আছে। উনিশ সাতানব্বই সালে শিল্পকলা একাডেমিতে এক প্রযোজনাকেন্দ্রিক নাট্য কর্মশালার পর মেহেরপুর জেলায় নাট্য আন্দোলন গতি পায়। মশিউজ্জামান বাবু, সাইদুর ভাই, আনোয়ারুল হাসান, ওদুদসহ আমরা গড়ে তুলি মেহেরপুর থিয়েটার। এ সংগঠনের ব্যানারে আমরা অনেক নাটক করেছি। আনোয়ারুল হাসানের অভিনয় দক্ষতার কথা মাথায় রেখেই আমার রচিত নাটকগুলোতে তার জন্য বিশেষ চরিত্র সৃষ্টি করতাম। সে তার প্রতিদানও দিত। একাত্তর, প্রতিরোধ, মেরাজ ফকিরের মা, আলিবাবা, মানুষ, হালখাতা, একাত্তরের কথা, দহন, লালন ফকির প্রভৃতি নাটক ছিল আমাদের উল্লেখযোগ্য সাফল্য। দুই হাজার এগারোর সালে ডিসি সাহেবের আমন্ত্রণে নাট্যৎসবে যোগ দিলাম দিনাজপুরে। একাত্তর নাটকে তার, সাইদুর রহমান,মুহিদ,টনি ও ওদুদের অভিনয় ছিল নজরকাড়া। দিনাজপুরে আমরা খুবই প্রশংসিত হয়েছিলাম। নানা স্মৃতির মধ্যে দিল্লী ভ্রমণের কথা মনে পড়ছে।দুই হাজার বাইশ সালে সে ও আমি দিল্লী গেলাম। দিল্লী, আগ্রা, আজমীর শরীফে এক লম্বা সফর করেছিলাম। তার হাস্যরস, কৌতুক ও গল্প এবং খুনসুটি করে কীভাবে যে সময় কেটেছিল তা বুঝতে পারিনি। তার শেষ নাটক ছিল আমার লেখা লালন ফকির। দুই হাজার তেইশ সালের অক্টোবরে শিল্পকলা একাডেমি হলে মঞ্চস্থ হয়েছিল সে নাটকটি। ঠাকুরের চরিত্রে অভিনয় দেখে তখনকার ডিসি সাহেব আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন সে কী আসলেই ঠাকুর? এর আগে সে বছরই মানুষ নাটকের পূজারী দেখে তখনকার ডিসি সাহেব আমাকে অনুরূপ প্রশ্ন করেছিলেন। চরিত্রের মাঝে হারিয়ে যাওয়া এমন অভিনেতা আমি খুব কমই দেখেছি। ১লা বৈশাখের র‌্যালিতে বিশেষ সজ্জায় আর দেখা যাবে না তাকে। উনিশ শত আটাত্তর সালে মিলনী নাট্য সংঘের পুনর্জনম, উনিশ শত আশি সালে জাগ্রত মেহেরপুর গঠন, উনিশ শত ছিয়াশি সালে চেতনা নাট্যগোষ্ঠী তৈরী, উনিশ শত সাতাশি সালে মেহেরপুর থিয়েটার সৃষ্টি, দুই হাজারআট সালে জেলা নাট্য উন্নয়ন পরিষদ গঠন ছাড়াও অনেক জনকল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা হিসেবে যথেষ্ট কাজ করেছেন তিনি। তার সততার জন্য বেশিরভাগ সময়ই তাকে কোষাধ্যক্ষ করতাম। সে দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে পালন করেছেন তিনি। সমাজ সংস্কারের আন্দোলনে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে, অপসংস্কৃতির বিরূদ্ধে, ধর্মের নামে ভন্ডামী ও কুসংস্কারের বিরূদ্ধে, অপরাজনীতি এবং গণ আন্দোলনে সদা সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। তার দুর্ভাগ্য যে তিনি মেহেরপুরের মত ছোট শহরে জন্মেছিলেন। নইলে তিনি একজন দেশবরেন্য ও খ্যাতিমান শিল্পীর মর্যাদা পেতেন। সুদীর্ঘ ৪৫ পয়তাল্লিশ বছর ধরে মেহেরপুরের নাট্য জগতে তিনি উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়েই ছিলেন। তার প্রতি ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্যের কোন ঘাটতি হয়নি সংস্কৃতিসেবীদের। পুরষ্কারের অভাব হয়নি, মানুষের ভালবাসার কমতি হয়নি, মায়া-মমতারও ঘাটতি হয়নি, তবুও তিনি চলে গেলেন ৫ এপ্রিল, ২০২৫দুই হাজার পচিশ খ্রি. তারিখে। দীর্ঘকাল সভাপতি হিসেবে, অভিনেতা ও নির্দেশক হিসেবে তার সাথে কাজ করেছি, তার ভাবনার জগতটি দেখেছি, শুভ ও কল্যাণের পথে সংগ্রামে পেয়েছি, বহু বছরের বহু ঘটনায় পাশে থেকেছি, কাজ করেছি। সমাজজীবনে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সাথে মিশেছেন তিনি। তিনি গণসঙ্গীতে যেমন তেমনি লালন ভাবরসে সিক্ত ছিলেন। তার জীবন যাপনে ছিল আধ্যাত্মকিতা। কখনও কখনও শিল্পীর সহজাত আবেগ-উচ্ছাসের আতিশয্যে কিছু ত্রুটিপূর্ণ আচরণ হয়ত করেছেন তিনি। মান-অভিমান যে হতো না তা নয় তবে তা ছিল ক্ষণিকের। শুভপথে জীবনের নির্ভয় গানের পাখি ছিলেন তিনি। মানুষ হিসেবে তিনি অনেক বড় ছিলেন-অনেক বড়। তার মত সুহৃদ-স্বজন আর কি হবে ?

শেষের দিকে সময়টা তার ভাল যাচ্ছিল না। এক অনাকাঙ্কিত ঝড়ে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেল। আমরা শিল্পী সমাজের পক্ষ থেকে তার প্রতি কর্তব্য পালন করতে পারিনি। এ বড় আফসোস। এ আফসোস কোনদিন যাবে না। ক্ষমাপ্রার্থী হয়ে তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। হে সৃষ্টিকর্তা, হে বিচার দিনের মালিক, লঘু পাপে গুরু দন্ড দিও না তারে। ‘এমন মানব জনম আর কি হবে।/ মন যা কর ত্বরায় কর এই ভবে।।‘ উনিশ শথ চুয়াত্তর সাল। আমরা তখন স্কুলের গন্ডি পেরোনোর পথে। কলেজ জীবনের হাতছানি। নতুন জীবন-নতুন আশা, জীবনের লক্ষ্যগুলো রঙিন হাওয়াই ভাসা ভাসা। প্রগতি পরিমেলের আয়োজনে বোস প্রাঙ্গণে বসলো যাত্রাপালার আসর। মফিজুর রহমানের পরিচালনায় তিনরাত্রিব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো যাত্রাপালা। সে আসর এতটাই জমেছিল যে গ্রামে-গ্রঞ্জে, শহর-নগরে সুদূরপ্রসারী তার প্রভাব বিদ্যমান ছিল। গ্রামে-গঞ্জে, পাড়ায় মহল্লায় নাটক-যাত্রা অনুষ্ঠানের যেন হিড়িক পড়ে গেল। সে আন্দোলনে আন্দোলিত হয়ে ঠিক হলো আমাদের পাড়ার মরুদ্যান ক্লাবের উদ্যোগে ছমির চাচার বাড়ির সামনে নাটক হবে। সে কী উৎসাহ আর উদ্দীপনা! কদিন ধরে ঘুম নেই। নাটকের এক কেন্দ্রিয় চরিত্র অভিনয় করছি। যদিও তখন নাটকের কিছুই বুঝিনা। কিন্তু পাড়ার ছেলেদের কাঁচা নাটক দেখতেই মহল্লাবাসীর ছিল আগ্রহ। শেষ পর্যন্ত নাটক হল। কেমন হল তা জানিনা তবে মহল্লায় সমাদর বেড়ে গেল। পরের বছর কলেজে পৌছেঁ গেলাম। হঠাৎ করেই যেন জগতটা বড় হয়ে গেল। সে বছরেই উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ভর করে আমাদের পাড়ার ক্লাবের উদ্যোগে ‘শশ্মানে হল ফুলশয্যা’ নাটকের মহড়া শুরু হলো। নায়কের চরিত্রটা বেশ কঠিন ছিল এবং অনভিজ্ঞতার কারণে আমি কিছুতেই পারছিলাম না। আমাদের শেখানোর জন্য দুজনকে আনা হলো। তারা আমাদের চেয়ে ৩/৪ বছরের বড় । প্রথম জন আমাদের অভিনয় করে দেখিয়ে দিলেন। আমার সেই চরিত্রে তার অভিনয় দেখে বিস্মিত হলাম। চোখের সামনে নতুন দিগন্ত খুলে গেল। তার অভিনয়ে, গল্পে- গুজবে আর কৌতুকে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। দ্বিতীয়জন ছিলেন রসের ভান্ডার। এমন কোন কৌতুক নাই যা তার ভান্ডারে নেই। তার কমেডিয়ান অভিনয়ে হাসতে হাসতে নিজের পাঠ ভুলে যেতাম। প্রতিদিন তাদের আগমনের প্রতীক্ষায় থাকতাম। দিন যায় মুগ্ধতা বাড়তে থাকে। কখন কীভাবে যে তাদের ভক্ত ও গুণমুগ্ধ হয়ে পড়লাম তা বুঝতেই পারলাম না। লেখাপড়া লাটে উঠতে লাগলো, তাদের অনুকরণে অভিনয় চর্চাই মুখ্য হয়ে পড়লো। তারা তখন আমাদের চোখে হিরো। তাদের প্রথমজন হলেন নটরাজ মশিউজ্জামান বাবু। দ্বিতীয়জন- দীর্ঘদেহী উজ্জ্বল গৌর বর্ণের, সুদর্শন, প্রসন্ন মুখাবয়ব, প্রশস্ত ললাট, দীর্ঘ সোনালী কেশবিশিষ্ট, প্রসারিত বক্ষপুট, শক্ত সমর্থ ও শক্তিশালী দেহ সোষ্ঠব এবং তার পোশাক-পরিচ্ছেদ, কোমল ব্যবহার, কৌতুক পরিবেশন, অসাধারণ অভিনয়দক্ষতা, হাসির রাজা, আকষর্ণীয় ব্যক্তিত্ব মো: আনোয়ারুল হাসান কদিনের মধ্যেই সকলের প্রিয় হয়ে উঠলেন। রূপ মানুষকে অভিভূত করে সত্য কিন্তু রূপের পাশে যদি গুণ থাকে তাহলে সেটি ভিন্ন মাত্রা লাভ করে। সেই থেকে পথ চলা শুরু। যদিও নাটকটি হলো না তথাপী একটা সম্পর্ক গড়ে উঠলো। ১৯৭৯ সালে মিলনী নাট্য সংঘের আয়োজনে নায়েববাড়ি প্রাঙ্গণে বসলো ৫ রাত্রিব্যাপী যাত্রাপালার আসর। ময়লা কাগজ, অশ্রু দিয়ে লেখা, রিক্সাওয়ালা প্রভৃতি পালায় তাদের সাথে অভিনয় করার সুযোগ পেলাম। সে আসরও বেশ জমেছিল। সে আসরের মধ্য দিয়ে আবির্ভাব ঘটলো মেহেরপুরের নাট্যজগতের দুই দিকপাল- মশিউজ্জামান বাবু ও আনোয়ারুল হাসান। ধীরে ধীরে সন্ধান পেলাম আনোয়ারুল হাসানের বহুমুখী প্রতিভার। কমেডিয়ান চরিত্রে অভিনয়দক্ষতা, পরিচালনায় সহযোগিতা, অঙ্গসজ্জা, শিল্পভাবনা, সংগঠন গড়ে তোলা, দেশপ্রেম, সর্বোপরি বাঙালি সংস্কৃতিকে হৃদয়ে লালন করা প্রভৃতি বৈশিষ্ট্য মেহেরপুরের সাংস্কৃতিক জগতে তাকে অমরত্বদানের জন্য যথেষ্ট। লেখক:প্রফেসার আব্দুল মালেক,মেহেরপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভাইসপ্রিন্সিপাল ও মেহেরপুর মহিলা করেজের সাবেক প্রতিষ্টিত শিক্ষক।গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post
Pages 22123456 »

No comments:

Leave a Reply