শিরোনাম

Sponsor



Slider

  1. 1
  2. 2
  3. 3
  4. 4

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ১৮৫৯ সালে স্থাপিত হয় মেহেরপুর সরকারী বালক( হাই ইংলিশ)বিদ্যালয় ,শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি ক্ষেত্রেও মেহেরপুরের অবদান উল্লেখ করার মতো ( উনত্রিশ পর্ব)




আঠারো শত উনষাট সালে স্থাপিত হয় মেহেরপুর সরকারী বালক( হাই ইংলিশ)বিদ্যালয় ,শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি ক্ষেত্রেও মেহেরপুরের অবদান উল্লেখ করার মতো ( উনত্রিশ পর্ব) শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি ক্ষেত্রেও মেহেরপুরের অবদান উল্লেখ করার মতো। উনিশ শতকে এ-অঞ্চলে নারীশিক্ষাসহ সামগ্রিক শিক্ষা-প্রসারে খৃীস্টান মিশনারীদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আঠারো শত উনষাট সালে স্থাপিত হয় মেহেরপুর হাই ইংলিশ স্কুল।পর্রবতিতে মেহেরপুর মাল্টিলেটারাল মডেল হাই স্কুল নামে নামকরণ করা হয়। যা ব্রিটিশ অবিভক্ত ভারত উপমহাদেশ থাকাকালীন সময় থেকে এর কার্যক্রম শুরু হয়। পনোরোই নভেম্বর ১ উনিশ শত আটষট্টি সালে এর নাম মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নামকরণ করা হয় । “নদীয়া-কাহিনী'-সূত্রে (পৃষ্ঠা ১শত একাত্তর ) জানা যায়, ইসলামী-শিক্ষার প্রাথমিক' প্রতিষ্ঠান হিসেবে গাঁড়াডোব বাহাদূরপুরের মক্তবটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিলো। উনিশ শতকেধ মেহেরপুরে ক্ষুদ্রাকারের একাধিক গ্রন্থাগারের অস্তিত্ব ছিলো। আঠারো শত পঞ্চাশ সালের এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, মেহেরপুরের রতনপুর মিশনের (আঠারো শত চল্লিশ ) তত্ত্বাবধানে ৭টি ভার্নাকুলার বালক বিদ্যালয় (ছাত্রসংখ্য! ৪ শত নয় জন ) ও ১টি বালিক৷ বিদ্যালয় (ছাত্রীসংখ্যা উনসত্তর) এবং বল্লভপর মিশনের ( আঠারো শত আচল্লিশ )তত্ত্বাবধানে ৪টি ভার্নাকুলার বালক বিদ্যালয় (ছাত্রসংখ্যা ২ শত দুই জন ) ও ১টি বালিকা বিদ্যালয় (ছাত্রী-সংখ্যা উনসত্তর ) পরিচালিত হতো! । সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে প্রথমেই নাম করতে হর “নদীয়ার মহারাজ গিরিশ-চন্দ্রের সভার প্রসিদ্ধ হাস্যরসিক স্বভাবকবি “রসসাগর' কৃষ্ণকান্ত ভাদুড়ীর সতোরো শত একানব্বই থেকে আঠারো শত চুয়াল্লিশ । ইনি মেহেরপুরের বাঁড়েবাঁকা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বৈষ্ণব শাস্ত্র -বিশারদ সাহিত্যিক জগদীশ্বর গুপ্ত আঠারো শত ছেচল্লিশ থেকে আঠারো শত বিরানব্বই , বৈষ্ণব পদাবলীর আদি সংকলক রমণীমোহন মল্লিক, 'পল্লীচিত্র' পল্লীবৈচিত্র্য ও 'রহস্যলহরী' গোয়েন্দ-সিরিজের স্রষ্টা দীনেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম মেহেরপুরেই। মেহেরপুরের কুতুবপুরের সাধক নিগমানন্দ সরস্বতী পরমহংস আটারো শত আশি থেকে উনিশ শত পয়ত্রিশ হিন্দুধর্মশান্ত্র বিষয়ে অনেকগুলো মূল্যবান গ্রন্থ রচনা করেন। মুসলিম সাহিত্যসেবীদের মধ্যে মহম্মদপুর গ্রামের মহম্মদ আবদুল আজীজ আঠারো শত বাষট্টি থেকে উনিশ শত ডাচ , চেংগাড়ানিবাসী কৰি আবদুল হামিদ কাব্য- বিনোদ আঠারো শত আশি থেকে উনিশ শত তেতাল্লিশ ), জুগীরগোফা গ্রামের উ্জিরউদ্দীন আহমদ,তেঁতুলবাড়িয়ার রেয়াজউদ্দীন আহমদের নাম উল্লেখ করা যায়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে এই চারজনই ছিলেন গাংনী থানার অধিবাসী এবং ইসলামেরমহিমা-প্রচারই ছিলো এঁদের প্রধান উদ্দেশ্য। মেহেরপুরের দারিয়াপুর গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল 'নদীয়া সাহিত্য সন্মিলনী” (১ বৈশাখ তেরো শত তেরো উনিশ )। এ প্রতিষ্ঠানের মুখপত্র হিসেবে বৈশাখ- বারো শত কুড়ি সালে কৃষ্ণনগর থেকে প্রকাশিত হয় ‘সাধক' নামে একটি মাসিক পত্রিকা। শেখ জমিরুদ্দীনের জন্মগ্রাম গাঁড়াডোবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল “নদীয়া সাহিতা সভা”। এখানে স্মরণ কর। যেতে পারে যে, এ প্রতিষ্ঠানের তবফ থেকেই উনিশ শত কুড়ি সালের একত্রিশ . মার্চ আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদকে আাঠারো শত উনসত্তর থেকে উনিশ শত তেপান্ন'সাহিত্যনাগর' উপাধি প্রদান কর! হয়। মেহেরপুর থেকে প্রকাশিত পরত্র-পত্রিকার মধ্যে দীধজীবী 'পল্লীশ্রী'র নাম উল্লেখযোগ্য৷গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
১৮৬৬ সালে ভয়ঙ্কর দুর্ভিক্ষ ক্ষিদার জ্বালায় পাদরীদের আশ্রয়ে মেহেরপুর ও কৃষ্ণনগর মহকুমার আট হাজার মুসলিম পরিবার স্বেচ্ছায় খৃষ্টধর্ম্মে দীক্ষিত হয়েছিল (ত্রিশ পর্ব )
»
Previous
আশির দশকের মেহেরপুর সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের জন ছাত্রদরদী শিক্ষক ছিলেন অধ্যাপক আব্দুল হান্নান স্যার কে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন গুণগ্রাহী মেহেরপুরের ছাত্ররা (আটাশ পর্ব)
Pages 22123456 »

No comments:

Leave a Reply