Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মেহেরপুরে কৃষকের জমি থেকে প্রতি পিস কপি এক টাকা দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন আড়ত মালিকেরা




মেহেরপুরে কৃষকের জমি থেকে প্রতি পিস কপি এক টাকা দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন আড়ত মালিকেরা অনেকটা ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে জেলার পাইকারি বাজারগুলো। ফলে সবজি খেতেই নষ্ট হচ্ছে। বেশির ভাগ কপি চাষি খেত ছেড়ে দিয়েছেন। কপি এখন গো-খাদ্য হিসেবেও ব্যবহৃত হচ্ছে না বলে জানালেন চাষিরা। চাহিদা তুলনায় উৎপাদন বেশি হওয়ায় ফুলকপি কিনতে আগ্রহী নন আড়ত মালিকরা। তাই বাধ্য হয়ে ফুলকপির জমি পরিষ্কার করার জন্য এক ট্রাক ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫ হাজার টাকায়।খলিলুর রহমান বলেন, এবার ৭ বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করেছি। জমিতে যে চাষ দিয়েছিলাম সেই চাষের টাকায় উঠেনি। যেখানে গত কয়েক সপ্তাহ আগেও প্রতি পিস কপি বিক্রি হয়েছে চল্লিশ থেকে পয়ঁতাল্লিশ টাকা দরে। সেখানে চলতি সপ্তাহে কৃষকের জমি থেকে প্রতি পিস কপি ১ টাকা দরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন আড়ত মালিকেরা। ১ বিঘা জমিতে ফুলকপি আবাদ করতে চল্লিশ হাজার টাকা এমনকি ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয় কিন্তু খরচ উঠানো তো দূরের কথা জমি পরিষ্কার করতেই এখন গুনতে হবে বাড়তি টাকা। জেলার সবজির প্রধান গ্রাম সাহারবাটির চাষি আলামিন এবার বিশ বিঘা জমিতে ফুলকপির আবাদ করেছেন। বিঘাপ্রতি তার চল্লিশ হাজার টাকা করে প্রায় আট লক্ষ টাকা খরচ করেছেন। এত টাকা খরচ করেও তিনি লাভের মুখ দেখেননি।বতর্মানে জমিতে যে পরিমাণ কপি আছে তা তুলতে ঘর থেকে বিঘাপ্রতি ছয় হাজার টাকা লোকসান দিতে হবে। সারের দোকানের বাকী টাকা পরিষোধ করা নিয়েও বিপাকে পড়েছেন তিনি। একদিকে কপি বিক্রি করতে না পারা অপরদিকে সার সিন্ডিকেটে পড়ে মূলধন হারাতে বসেছেন তারা। তিনি সরকারের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন।একই এলাকার আমানুর চল্লিশ বিঘা জমিতে ফুলকপি আবাদ করেছেন। তিনি বলেন ফুলকপি চাষে এবার আমাদের মাথায় হাত।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply