Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » নবজাতক গরুর বাছুরের নাভিপচা বা নাভিফোলা রোগ ও চিকিৎসা




নবজাতক গরুর বাছুরের নাভিপচা বা নাভিফোলা রোগ ও চিকিৎসা বাছুর জন্মের সময়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত মানের হতে হবে। জন্মের পর বাছুরের নাভি যাতে ৭ দিনের মধ্যেই শুকিয়ে যায় সেজন্য প্রতিদিন নাভি পরিষ্কার করে টিংচার অব আয়োডিন লাগাতে হবে। প্রসবের পর Umbilicus বাছুরের নাভি ১ ইঞ্চি পরিমাণ রেখে এবং সিল্ক সুতা দিয়ে বেঁধে দিতে হবে। মা যেন নাভি চাটতে না পারে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। নাভি যেন ছিঁড়ে না যায় এবং মাছি না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। বাছুরকে শুকনো পরিষ্কার স্থানে রাখতে হবে। রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় করণীয় মা গাভীকে নিয়মিত টিকা দিতে হবে। তাহলে মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উত্তরাধিকার সূত্রে বাছুরও পাবে। ফলে ছোটখাট সংক্রমণ সহজেই প্রতিরোধ করতে পারবে। বাছুর যাতে পর্যাপ্ত শালদুধ পায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। খামার শুকনো ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। চারণভূমি (যদি গরু ছেড়ে দিয়ে পালন করা হয়) যতোটা সম্ভব পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করতে হবে। গাভী যদি স্বাভাবিক প্রসব না করে, অর্থাৎ বাছুরের জন্ম হতে যদি ডাক্তারের সহায়তা লাগে তাহলে সেসব বাছুরের নাভি ফোলা রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। বাছুরের নাভি না শুকানো পর্যপ্ত সত্তর শতাংশ ইথানল এবং ক্লোরহেক্সিডাইন দ্রবণে দৈনিক চুবিয়ে দিতে হবে। এই দ্রবণে সত্তর শতাংশ থাকবে ইথানল এবং ক্লোরোহেক্সিডাইন আর বাকি অংশ বিশুদ্ধ পানি। আর ইথানল আর ক্লোরোহেক্সিডাইন থাকবে সমান সমান






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply