Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কী শর্ত দিলেন জেলেনস্কি?




ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে কিয়েভের দখলমুক্ত অঞ্চলগুলো ন্যাটোর অধীনে নেয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। স্কাই নিউজের সঙ্গে একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন জেলেনস্কি। শনিবার (৩০ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। ইউক্রেনের দখলমুক্ত এলাকাগুলো ন্যাটোর অধীনে নেয়ার মধ্য দিয়ে প্রথম দফায় যুদ্ধের সহিংসতা কমানো উচিত বলে সাক্ষাৎকারে জানান জেলেনস্কি। ছবি: সংগৃহীত সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি ন্যাটোর সদস্যপদ গ্রহণ করবেন কিনা। জবাবে জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি তখনই এতে রাজি হবেন যখন পুরো ইউক্রেনকে ন্যাটোর সদস্যপদ দেয়া হবে। তবে তার নিয়ন্ত্রণে থাকা অর্থাৎ যেসব এলাকাগুলো রাশিয়ার দখলমুক্ত সেসব এলাকা ন্যাটোর অধীনে নেয়ার মধ্য দিয়ে যুদ্ধের ভয়াবহতা (হট ফেজ) কমিয়ে আনা উচিত বলেও মনে করেন প্রেসিডেন্ট। আরও পড়ুন:ট্রাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পুতিন! এরপর ইউক্রেন ‘কূটনৈতিক উপায়ে’ রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চলগুলো ফেরত নেয়া নিয়ে আলোচনার চেষ্টা করতে পারে বলে জানান জেলেনস্কি। তবে এই ধরনের প্রস্তাব কেউ কখনও জেলেনস্কিকে দেননি বলেও জানান তিনি। জেলেনস্কি উল্লেখ করেন, ইউক্রেন কখনও এ ধরনের বিষয় ভেবে দেখার সুযোগ পায়নি কারণ কেউ আনুষ্ঠানিকভাবে এমন প্রস্তাব দেয়নি। ন্যাটো কখনও এমন পদক্ষেপ বিবেচনা করবে কিনা তা নিয়েও শঙ্কা আছে বলে জানান তিনি। এ সময় জেলেনস্কি জোর দিয়ে বলেন, বর্তমানে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকা অংশগুলোসহ পুরো দেশকে ন্যাটোর সদস্যপদ দিতে হবে। স্কাই নিউজকে প্রেসিডেন্ট বলেন, আপনি একটি দেশের শুধুমাত্র একটি অংশকে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন না। স্কাই নিউজের একজন অনুবাদকারীর সহায়তা নিয়ে জানান জেলেনস্কি। বলেন, পুরো ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্যপদ না পেলে আপনি বলবেন যে এই অঞ্চলটি ইউক্রেনের, ওই অঞ্চলটি হলো রাশিয়ার। তিনি বলেন, অনেকে এর আগে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব করছিল। কিন্তু রাশিয়াকে আবার আক্রমণ করা থেকে বিরত রাখার কোনো ব্যবস্থা ছাড়াই যুদ্ধবিরতি খুবই বিপজ্জনক হত। শুধু ন্যাটো সদস্যপদ পেলেই এই গারান্টি পাওয়া যেত বলে মন্তব্য করেন জেলেনস্কি। এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও জানান যে তিনি মনে করেন কিয়েভের মিত্ররা তাদের পাশে থাকলে আগামী বছরেই এই যুদ্ধ শেষ হতে পারে। কিয়েভ ২০২৫ সালে ‘কূটনৈতিক উপায়ে’ যুদ্ধ শেষ করতে চায় বলে জানান তিনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply