Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » মাইগ্রেনের লক্ষণ ও কারণ




মাইগ্রেন কী মাইগ্রেন হলো মাথার একপাশে কম্পন দিয়ে মাঝারি বা তীব্র ধরনের ব্যথা। কখনো কখনো এই ব্যথা মাথার একপাশে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ওই পাশের পুরো স্থান জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আবার মাইগ্রেনের সমস্যায় কখনো কখনো ব্যথার সঙ্গে দৃষ্টি বিভ্রম বা বমি বমি ভাবও থাকতে পারে। মাইগ্রেন হওয়ার আগে শরীর আমাদের কিছু সতর্কবার্তা দেয়, তার মধ্যে একটি হলো চোখে হঠাৎ করে আলোর ঝলকানির মতো দেখা। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মাইগ্রেনের কোনো পূর্ব লক্ষণ থাকে না। পূর্ব লক্ষণবিহীন মাইগ্রেনই বেশি দেখা যায়। মাইগ্রেনের লক্ষণ মাইগ্রেনের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে মাথার যেকোনো একপাশে মাঝারি থেকে তীব্র ধরনের ব্যথা। অনেক সময় ব্যথার তীব্রতা এত বেশি হয় যে বমি বমি ভাবও হতে পারে। অনেকের আবার এসব লক্ষণ-উপসর্গ ছাড়াও আরো কিছু লক্ষণ থাকে। যেমন- ঘাম, মনোযোগহীনতা, অনেক বেশি গরম বা অনেক বেশি ঠাণ্ডা অনুভব হওয়া, পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া। এসব লক্ষণ যদি আপনার মধ্যে দেখতে পান বা যদি মনে হয় এই লক্ষণগুলোর কোনোটি আপনার মধ্যে আছে তাহলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। মাইগ্রেন কেন হয় মাইগ্রেন কেন হয় তার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে কিছু বিষয়কে মাইগ্রেনের অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হয়। যেমন- মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যক্রম যখন স্নায়ু ব্যবস্থা, শরীরের রাসায়নিক উপাদান এবং রক্তনালিকে আক্রান্ত করে ফেলে, তখনই এই ধরনের তীব্র ব্যথা মাথার একপাশে অনুভূত হয়। মনে করা হয়, মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যক্রম মাইগ্রেন হওয়ার বড় কারণ। হরমোনজনিত পরিবর্তন চিকিৎসকদের মতে ঋতুচক্রের সময় নারীরা বেশি মাইগ্রেনে ভোগেন। আবেগ বা অন্যান্য কারণও মাইগ্রেনের পেছনে ভূমিকা রাখে। যেমন- মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, হঠাৎ পাওয়া আঘাত ইত্যাদি। শারীরিক কারণ শারীরিক বিভিন্ন কারণেও অনেক সময় মাইগ্রেন হতে পারে। যেমন, ঘুম কম হওয়া বা রাতে ঘুম না হওয়া, হঠাৎ করে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা ইত্যাদি। পরিবেশগত কারণ পরিবেশগত কারণেও মাইগ্রেন হতে পারে। আপনি যদি হঠাৎ করে গরম থেকে ঠাণ্ডা বা ঠান্ডা থেকে গরম পরিবেশে যান তাহলে আপনার হঠাৎ করে মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হতে পারে৷ খাবারে অনিয়ম আমাদের খাদ্যাভ্যাসও অনেক সময় মাইগ্রেন সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। খাবারে অনিয়ম করা, পানিশূন্যতায় ভোগা, মদ্যপান করা, অতিরিক্ত চা বা কফি পান করা এসব নানা ধরনের অনিয়ম মাইগ্রেন হওয়ার পেছনে বেশ বড় ভূমিকা পালন করে। মাইগ্রেনের চিকিৎসা এক কথায় বলতে গেলে মাইগ্রেনের আসলে সে ধরনের কোনো চিকিৎসা নেই। তবে চিকিৎসকের পরামর্শে থেকে নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাপন মাইগ্রেনকে এড়িয়ে চলতে অনেকাংশে সাহায্য করে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply