Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মুলা পাঁচ টাকা কেজিতে দরে বিক্রি হচ্ছে বাম্পার ফলনের পরও মুখে হাসি নেই মেহেরপুরের চাষিদের




মুলা পাঁচ টাকা কেজিতে দরে বিক্রি হচ্ছে বাম্পার ফলনের পরও মুখে হাসি নেই মেহেরপুরের চাষিদের। আবহাওয়া আর সঠিক পরিচর্যায় মুলার বাম্পার ফলন হয়েছে মেহেরপুরে। তবে উপযুক্ত বাজারদর না থাকায় মুলা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। ফলে বাম্পার ফলনের পরও মুখে হাসি নেই মেহেরপুরের মুলা চাষিদের। আগাম সবজি চাষে বেশ লাভবান হলেও শেষদিকের সবজি চাষিরা পড়েছেন বিপাকে। সবজির বাজারদর ভালো না থাকায় বিপাকে পড়েছেন তারা। তবে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন মুলা চাষিরা। জমি থেকে মুলা উত্তোলন করে বাজারজাত করা পর্যন্ত যে পরিমাণ টাকা ব্যয় হয়, মুলা বিক্রি করে সেই টাকা উত্তোলন করতেই অনেক চাষিকে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানান একাদিক চাষি। হুট করেই মুলার দাম কমে যাওয়ায় এবং স্থানীয় ও পাইকারি বাজারে মুলার চাহিদা না থাকাতেই ‘কাঙ্ক্ষিত’ এ ফসল নিয়ে বিপাকে আছেন চাষিরা। মেহেরপুরের সদর উপজেলার শিশিরপাড়ার সবজি চাষি হারুন অর রশিদ জানান, ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত দুই জন শ্রমিক নিয়ে জমি থেকে তা পানিতে পরিষ্কার করে ব্যাপারির কাছে বিক্রি করেছেন পাচ ’ টাকা কেজিতে । এতে মুলা চাষে খরচ বা লাভ দূরের কথা, তা বাজারজাত করার শ্রমের মূল্যও উঠবে না বলে জানান তিনি। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাঠানোর জন্য রাস্তার পাশে রাখা হয়েছে মুলা। সবজি চাষি আনোয়ার হোসেন জানান, ভুট্টার সঙ্গে চার বিঘা জমিতে মুলার আবাদ করেছেন তিনি। ফলনও হয়েছে বেশ। চারজন শ্রমিক নিয়ে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার আঁটি করে মুলা তুলে বাজারজাত করেন তিনি। এজন্য খাবার খরচ বাদেও শ্রমিক প্রতি তাকে গুনতে হয় চারশ’ টাকা করে। এতে করে সাড়ে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত মুলা বিক্রি করতে পারেন তিনি। মুলার বাম্পার ফলনেও হিসেবের খাতায় লাভের কোন টাকা নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply