Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » জিবের নিচে থার্মোমিটার রেখে জ্বর পরীক্ষা করি কেন?




জিবের নিচে থার্মোমিটার রেখে জ্বর পরীক্ষা করি কেন? একটু জ্বর জ্বর লাগলে প্রথমে আমরা কপালে হাতের তালু ছুঁয়ে পরীক্ষা করি গরম কি না। কিন্তু এ পদ্ধতিতে সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা বোঝা সম্ভব নয়। হয়তো বুঝতে পারি জ্বর আছে কি না, থাকলে বেশি না কম। দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা সাধারণত সাইত্রিশ ডিগ্রি সেলসিয়াস ( আটানব্বই দশমিক৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) থাকে। এর বেশি হলে বলি জ্বর এসেছে। তখন প্রয়োজনীয় ওষুধ খেতে হয়। তাই সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা জানা দরকার। এ জন্য সাধারণত আমরা থার্মোমিটার ব্যবহার করি। প্রকৃত তাপমাত্রা জানার জন্য দরকার দেহের অন্তর্নিহিত তাপমাত্রা (কোর টেম্পারেচার) জানা। জিবের নিচের তাপমাত্রাই হলো এই কোর টেম্পারেচার। সে জন্যই থার্মোমিটার দিয়ে জিবের নিচের তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়। অবশ্য গুহ্যদ্বারেও (রেকটাম) থার্মোমিটার দিয়ে কোর টেম্পারেচার মাপা যায়।দেখা গেছে, বাহুতলে তাপমাত্রা যদি আটানব্বই ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়, তাহলে জিবের নিচে প্রায় এক শত ডিগ্রি ফারেনহাইট পাওয়া যায়। অর্থাৎ গায়ে তখন জ্বর সেটা জটিল প্রক্রিয়া, তবে তাপমাত্রা পাওয়া যায় নিখুঁত। জিবের নিচের তাপমাত্রা মেপেও মোটামুটি কাজ চলে। জিবের নিচের অংশে অনেক রক্তনালিকা জালের মতো বিস্তৃত। এই অংশ ওপরের জিবে ঢাকা থাকে বলে বাইরের তাপমাত্রা দ্বারা প্রভাবিত হয় না। মোটামুটি দেহের নিখুঁত তাপমাত্রা পাওয়া যায়। বাহুর নিচে থার্মোমিটার রেখেও তাপমাত্রা বের করা যায়। কিন্তু বাইরের বাতাসের সংস্পর্শে সহজেই আসতে পারে বলে এ পদ্ধতিতে দেহের নিখুঁত তাপমাত্রা বের করা কঠিন। । এই বিভ্রান্তি যেন না হয়, সে জন্যই চিকিৎসক সাধারণত জিবের নিচের তাপমাত্রা দিয়েই জ্বর পরীক্ষা করেন। জ্বর পরিমাপের জন্য সাধারণত জিবের নিচে থার্মোমিটার ন্যূনতম ২ মিনিট রেখে পরীক্ষা করা নিয়ম।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply