Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » রূপকথা<> যমজ কলা কিংবা যমজ ফল খেলে যমজ বাচ্চা হয়।




রূপকথা<> যমজ কলা কিংবা যমজ ফল খেলে যমজ বাচ্চা হয়। আমাদের দেশে অনেকেই আছেন যাঁরা যমজ ফল খান না, এমনকি ফল কেনার সময় ভুলক্রমে কিছু চলে আসলেও তা ময়লার ঝুরিতে নিক্ষেপ করা হয় কারণ এই ধরনের ফল দেখলেই আমরা এড়িয়ে যাই। আর এই এড়িয়ে যাওয়া বা না খাওয়ার প্রবণতা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। দাদি-নানিদের কথার সূত্র ধরে আজও আধুনিক সমাজ ব্যবস্থায় যমজ কলা কিংবা যমজ ফল খেতে দ্বিধাবোধ করেন। যমজ ফল না খাওয়ার অন্যতম কারণ, তাঁদের ধারণা যারা যমজ ফল খান তাঁদের যমজ বাচ্চা হয় বা মায়ের গর্ভে বাচ্চার হাতে বা পায়ের আঙ্গুল একত্রে জোড়া লেগে যেতে পারে। আমাদের দেশে গর্ভবতী মহিলা থেকে কুমারীরা বা কিশোরীরাও এই কথা জানেন। যমজ ফলকে অনেকে এতই শক্তিশালী ভাবেন যে কেউ যদি জীবনে একবার যমজ ফল খেয়ে ফেলেন, তাহলে যমজ বাচ্চা তাঁর ক্ষেত্রে জন্ম দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই অলিক কল্পনা বা বিশ্বাসের বৈজ্ঞানিক বা ধর্মীয় ব্যাখ্যা কারো জানা আছে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে যমজ সন্তান জন্ম হয় দুটি পদ্ধতিতে।

প্রথমত ডাইজাইগোটিক টুইন বা যমজ: একই মাসে একই সঙ্গে দুটি ডিম্বাশয় থেকে দুটি ডিম্বাণু অথবা একই ডিম্বাশয় থেকে দুটি ডিম্বাণু নির্গত হয়। এবং প্রতিটি ডিম্বাণু আলাদা আলাদা একটি করে শুক্রাণুর সঙ্গে মিলিত হয়ে যমজ সন্তান উৎপাদন করে থাকে। এ ক্ষেত্রে দুটি ছেলে অথবা দুটি মেয়ে অথবা একটি ছেলে অথবা একটি মেয়ে হতে পারে। এদের গায়ের রঙ, চোখের রঙ, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ভিন্ন হওয়ার পাশাপাশি রক্তের গ্রুপ একই অথবা ভিন্নতর হতে পারে। আর এ কারনেই এদের একে অপর থেকে সহজেই শনাক্ত করা যায়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply