Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » মেহেরপুরে প্রতি কেজি ফুলকপি পাঁচ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে চিন্তিত জেলার কৃষকরা।




মেহেরপুরে প্রতি কেজি ফুলকপি পাঁচ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে চিন্তিত জেলার কৃষকরা। মেহেরপুরে উঠতে শুরু করেছে শীতকালীন বাঁধাকপি, ফুলকপি অনুকূল আবহাওয়া ও রোগবালাই না থাকায় কৃষকরা ফলনও ভালো পেয়েছেন। কিন্তু হঠাৎ সবজির দাম কমে যাওয়ায় চিন্তিত জেলার কৃষকরা। ভালো দাম না পেলে মোটা অংকের টাকা লোকসান হবে বলে জানিয়েছেন জেলার সবজি চাষিরা। কৃষি বিভাগের হিসেবে জেলায় প্রায় ১ হাজার আট শত হেক্টর জমিতে ফুল ও বাঁধা কপির চাষ হয়েছে। ভৌগলিকভাবে মেহেরপুরের মাটি উঁচু ভুমি হওয়ায় এ জেলায় সময়ে অসময়ে সব ধরনের সবজি চাষ হয়ে থাকে। আবাদি জমিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়না। অনান্য জেলার চাইতে এ জেলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ কম হওয়ায় গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষ করা সম্ভব হয়। তবে এবছর দেখা গেছে তার বিপরীত চিত্র। তীব্র গরম আর থেমে থেমে বৃষ্টিপাতের কারনে মাঠের কপি হলুদ হয়ে পচে যাচ্ছে। নানা রমক ছাত্রাকনাশক প্রয়োগ করেও মিলছে না প্রতিকার। ধরছে না কাংখিত ফুল এবং গুটি। তিন মাস, অর্থাৎ নব্বই দিনের মধ্যে কপি বাজারজাত করেন চাষীরা। প্রতি বিঘা জমিতে বাঁধাকপি ৫ টন ও ফুলকপি ৩ টন উৎপাদিত হয়। এতে প্রতিবছর কৃষকরা মোটা অঙ্কের টাকা ঘরে তোলে চাষী। প্রতিবিঘা জমিতে সার-বীজ,কীটনাশক সহ চাষ খরচ হয়েছে চল্লিশ হাজার টাকা। কিন্তু এবছর কপির উৎপাদন খরচই উঠছে না। মেহেরপুর সদর উপজেলার পৌরসভার দিঘীরপাড়ার কপি চাষী মোশাররফ জানান, তীব্র গরম আর থেমে থেমে বৃষ্টিপাতের কারনে কপির কাংখিত ফুল ও গুটি আসছে না। হলুদ হয়ে পচে যাচ্ছে। এখান উৎপাদন খরচই উঠছে না। প্রতি বিঘায় লোকসান হচ্ছে ২০-৩০ হাজার টাকা। সদর উপজেলার দিঘীরপাড়া বøকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা চায়না পারভিন জানান, জেলায় সারা বছর কপির চাষ হয়ে থাকে। এটা শীতকালিন সবজি হলেও কৃষকরা তাদের ভাগ্য বদলের জন্য ঝুঁকি নিয়ে কপির চাষ করে থাকেন। তবে এবছর প্রচন্ড গরম ও অধিক বৃষ্টিপাতের কারনে কপির সমস্য হচ্ছে। তারপরেও চাষীদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply