Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » মাছের ফুলকা কৃমি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিরোধ




মাছের ফুলকা কৃমি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিরোধ লক্ষণ হলো : রোগাক্রান্ত মাছ খুব অস্থিরভাবে চলাফেরা করে। মাছের দেহে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। মাছের শ্বাসকষ্ট হয় ও পুকুর পাড়ে ভাসতে থাকে। পুকুরের পাড়ে কোনো কিছুতে গা ঘষতে থাকে। মাছ দুর্বল হয়। মাছের শ্বাসকষ্ট হয় ও মারা যেতে পারে। প্রতিরোধ-প্রতিকার : জলাশয়ের শামুক পরিষ্কার করা। প্রতি শতাংশে পুকুরে ১ মিটার গভীরতার জন্য চল্লিশ গ্রাম ডিপ্টারেক্স ৭ দিন পরপর মোট ২ বার প্রয়োগ করতে হয়। তিন দশমিক দুই লিটার পানিতে ১ মিলিলিটার ফরমালিন মিশিয়ে সেই দ্রবণে মাছ ৫ থেকে দশ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে। ক্ষতরোগ এ রোগে মাছের গায়ে ছোট ছোট লাল দাগ দেখা যায়। লাল দাগের স্থানে গভীর ক্ষত হয়। মাছ দ্রুত মারা যায়। চোখ নষ্ট হতে পারে। ক্ষত স্থান থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। মাছ খাদ্য গ্রহণ করে না। ক্ষতে চাপ দিলে দুর্গন্ধ ও পুঁজ বের হয়। মাছ দুর্বল হয় এবং ভারসাম্যহীনভাবে চলাফেরা করে। আক্রান্ত বেশি হলে লেজ ও পাখনা পচে খসে পড়ে। প্রতিরোধ ও প্রতিকার : শুকনো মৌসুমে পুকুরের তলা শুকাতে হবে। শীতের শুরুতে প্রতি শতাংশে ১ কেজি চুন ও ১ কেজি লবণ একত্রে প্রয়োগ করতে হবে। পোনা মজুদের আগে ২/৩% লবণ পানিতে পোনা গোসল করানো। জৈবসার প্রয়োগ সীমিত করা। জাল রোদে শুকিয়ে পুকুরে ব্যবহার করা। প্রতি কেজি খাবারের সাথে ষাট থেকে এক শত মিলিগ্রাম টেরামাইসিন বা ১ গ্রাম ক্লোরোমাইসিটিন ওষুধ মিশিয়ে পরপর ৭থেকে দশ দিন প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান্ত মাছকে ৫ পিপিএম পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দ্রবণে ১ ঘণ্টা অথবা ১ পিপিএম তুঁতের দ্রবণে পনোরো মিনিট গোসল করাতে হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply