মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর সেতু গাংনীর বেতবাড়ীয়া গ্রামে ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মধুগাড়ীতে নেই সংযোগ সড়ক ; ভোগান্তি চরমে ত্রিশ হাজার মানুষ জিম্মি।
মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর সেতু গাংনীর বেতবাড়ীয়া গ্রামে ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মধুগাড়ীতে নেই সংযোগ সড়ক ; ভোগান্তি চরমে ত্রিশ হাজার মানুষ জিম্মি।
মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর সেতু গাংনীর বেতবাড়ীয়া গ্রামে ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মধুগাড়ীতে নেই সংযোগ সড়ক ; ভোগান্তি চরমে ত্রিশ হাজার মানুষ জিম্মি।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কােল ঘেঁষে বয়ে চলা মাথাভাঙ্গা নদীর ওপর গার্ডার সেতু নির্মাণের ৩বছর পার হলেও সেতুর এক অংশের সংযোগ সড়ক নির্মাণ এখনও হয়নি। সংযােগ সড়কের জন্য জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় বন্ধ আছে সড়কের কাজ। যার ফলে ৯ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে মেহেরপুরের গাংনী ও কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মানুষকে।
গাংনী উপজেলা এলজিইডি অফিস সূত্রে জানা গেছে উনিশ /বিশ অর্থবছরে উপজেলার বামন্দী এইচডি থেকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের প্রাগপুর জিসি ভায়া মধুগাড়ি ঘাট সড়কের মাথাভাঙা নদীর ওপর গার্ডার সেতু নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। নির্মাণ কাজ শুরু হয়বিশ সালের প্রথম দিকে । আর এ সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ৭ কোটি উত্রিশ লাখ বত্রিশ হাজার টাকা। সেতুটি নির্মাণের ফলে মেহেরপুর ও কুষ্টিয়ার ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার ও শিক্ষা-দীক্ষাসহ নানা সুবিধা পাবার কথা । কিন্তু তেউশ সালে সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলেও আজো সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়নি। ফলে জনগণের ভােগান্তি থেকেই রয়েছে ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের মধুগাড়ী গ্রামের কৃষক আব্দুল ওহাব জানান,নদী পার হয়ে গাংনীর বেতবাড়ীয়া গ্রামের মাঠে কাজ করতে যায় বহু বছর ধরে। দীর্ঘ বছর ধরে আমরা মাথাভাঙা নদীর উপর দিয়ে বয়ে চলা নৌকায় টাকার বিনিময়ে ওপারে যেতাম। কিন্তু সে নৌকা এখন নেই। যার কারণ হচ্ছে নদীতে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তবে সেতুর পাশের এক অংশে সংযােগ না থাকায় ভােগান্তি বেড়েছে।
No comments: