Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » গাজা ও লেবাননে একদিনে দুই শতাধিক মানুষকে হত্যা করল ইসরাইল




ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা ও লেবাননে অভিযান আরও জোরদার করেছে ইসরাইলি বাহিনী। এ হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় ১৪৩ জন ও লেবাননে অন্তত ৭৩ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) গাজার বেইত লাহিয়ার একটি বহুতল ভবনে ইসরাইলি বিমান হামলায় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। ছবি: রয়টার্স স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) গাজার বেইত লাহিয়ার একটি বহুতল ভবনে বিমান হামলা চালায় ইসরাইলি সেনারা। এতে নারী-শিশুসহ প্রাণ হারান একশোর বেশি নিরীহ ফিলিস্তিনি। আহত হন বহু মানুষ। আলজাজিরা জানিয়েছে, মঙ্গলবার গাজাজুড়ে ইসরাইলি হামলায় কমপক্ষে ১৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৩২ জন উত্তর গাজায় নিহত হয়েছেন। একইদিন গাজার উত্তরাঞ্চলে বেশ কয়েকজন ইসরাইলি সেনা হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে এ ঘটনার সঙ্গে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস জড়িত কিনা সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। ইসরাইলের বিমান হামলায় জর্জরিত লেবানন। দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে দখলদালদের আগ্রাসনে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ৭৩ জন নিহত হয়েছেন বলে আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হযেছে। আরও পড়ুন: ইসরাইলগামী ৩ জাহাজে হামলার দাবি হুতিদের লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, মঙ্গলবার সারাদেশে হামলায় অন্তত ৭৭ জন নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। দক্ষিণের শহর সারাফান্দে বেশি প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। জবাবে, ইসরাইলি সেনাদের এক সমাবেশে রকেট হামলার দাবি করেছে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। এদিকে, জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা-ইউএনআরডব্লিউএ-কে নিষিদ্ধ করার আইনটি শিশুদের হত্যা করার নতুন হাতিয়ার হিসেবে উল্লেখ করেছে ইউনিসেফ। আরও পড়ুন: সামরিক বাজেট তিনগুণ করার সিদ্ধান্ত ইরানের ইসরাইলের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের নীতি এবং মানাবাধিকার সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধের যুদ্ধের সামিল বলে মনে করছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর। ইউএনআরডব্লিউএ-কে নিষিদ্ধ করার আইন পাস করে ইসরাইল এখনও বহাল তবিয়তে বসে আছে উল্লেখ করে এ রাষ্ট্রদূত বলছেন, তেল আবিব মূলত জাতিসংঘের বিরুদ্ধে উসকানি দেয়ার কাজে আইনটি ব্যবহার করছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply