Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া, বেড়েছে রিজার্ভ




ডলারের ফাইল ছবি দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্সের প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সদ্য বিদায়ী সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয় এসেছে ২৪০ কোটির বেশি মার্কিন ডলার। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এরই ধারায় গতকাল মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার। আজ বুধবার (১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য তথ্য জানা গেছে। তথ্য অনুযায়ী, দেশে কার্যত (সরকারি, বেসরকারি, বিশেষ ও বিদেশি ব্যাংক) ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে গত সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার। এটা দেশের ইতিহাসে কোনো একক মাসে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়। তবে দেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে ২০২০ সালের জুলাইয়ে। তখন প্রবাসী আয় এসেছিল ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার। যা ছিল ইতিহাসের সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় রেকর্ড। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড চলতি বছরের জুনে। এই মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। Advertisement প্রবাসী আয়ের প্রভাবে গতকাল মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার। যা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবমান অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার। এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৫২ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ ছিল ১৯ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন। সেই হিসাবে রিজার্ভ বেড়েছে। তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ৪০ দশমিক ৩৫ শতাংশ প্রবাসী আয় তিনটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে। এই সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয়ে শীর্ষ এই ব্যাংকগুলো হলো—ইসলামী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক এবং ট্রাস্ট ব্যাংক। এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪০ কোটি ২৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার, যা মোট প্রবাসী আয়ের ১৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩২ কোটি ২১ লাখ ২০ হাজার ডলার, যা মোট আয়ের ১৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। ট্রাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৪ কোটি ৫৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা মোট আয়ের ১০ দশমিক ২১ শতাংশ। Advertisement






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply