Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মেহেরপুর সদর উপজেলার হিজুলি গ্রামের জামায়াত নেতা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়ের




মেহেরপুরের জামায়াত নেতা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাবেক এসপি নাহিদকে প্রধান আসামি করে আরও একটি মামলা দায়ের। ১৭ই সেপ্টেম্বর রোজ মঙ্গলবার মেহেরপুর সদর উপজেলার হিজুলি গ্রামের জামায়াত নেতা ও ইউপি মেম্বর আব্দুল জব্বারকে গুলি করে হত্যা করে বন্দুকযুদ্ধ বলে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগে একটি মামলা করা হয়েছে। মেহেরপুর আমলী আদালতে দায়ের করা মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে তৎকালিন পুলিশ সুপার একে এম নাহিদুল ইসলাম,সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গোলাম রসুল, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দূস সামাদ বাবলু বিশ্বাস। ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর জামায়াত নেতা আব্দুল জব্বারকে পুলিশ আটক করে। ওই রাতে রাতে গুলি করে তাকে হত্যার পর বন্দুকযুদ্ধ হিসেবে ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আব্দুল জব্বার হত্যাকাণ্ডের মামলায় এজাহার নামীয় ২৬ জন আসামির মধ্যে রয়েছেন- তৎ

কালীন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাঈদ মোমিন মজুমদার, সদর থানার এসআই শরজিদ কুমার ঘোষ, ওসি তদন্ত তরিকুল ইসলাম, এসআই গাজী ইকবাল হোসেন, কনস্টেবল সাধন কুমার ও নারদ কুমার, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রসুল, জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল ইসলাম। এছাড়াও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও ২০-৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিহত আব্দুল জাব্বরের ছেলে আব্দুল মালিতা বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেছেন। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সদর থানায় এফআইআরএর নির্দেশ দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন বাদি পক্ষের আইনজীবী কামরুল ইসলাম। আসামিরা পরস্কার জোগসাজসে আব্দুল জব্বারকে আটক করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। মামলার আর্জিতে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত আলহাজ্জ আব্দুল জব্বার ইসলামি ভবাদর্শের তৃণমূলে নেতা এবং আমঝুপি ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ড সদস্য (মেম্বর) ছিলেন। পরবর্তী নির্বাচনে তিনি আমঝুপি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন। মামলার আর্জিতে আরও বলা হয়েছে, আব্দুল জব্বারের পাশাপাশি তার ছেলেকেও (মামলার বাদি) গ্রেফতার করে সদর থানা হাজতে রাখা হয়। পরে ছেলেকে একটি মামলা আদালতে সোপর্দ করা হলেও আব্দুল জব্বারকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন শেষে বুকে পিঠে গুলি করে হত্যা করা হয়। ঘটনার দুই মাস পর বাদি জামিনে মুক্তি পেয়ে স্বাক্ষীদের কাছ থেকে হত্যাকাÐের বিষয়টি জানতে পারেন। প্রসঙ্গত, মেহেরপুর জেলা জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি তারিক মুহাম্মদ সাইিফুল ইসলামকে বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যার অভিযোগে গেল ৬ সেপ্টেম্বর একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তার ভাই। এ মামলটিরও প্রধান আসামি তৎকালিন পুলিশ সুপার একেএম নাহিদুল ইসলাম। মামলাটিতে পুলিশ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাকর্মী আসামি রয়েছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply