Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ‘পুলিশ ঘুষ দিতে চায়নি’: বাধ্য হয়ে বলেছেন চিকিৎসকের বাবা-মা




কলকাতার আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারের বাবা-মা, দাবি করেছেন তাদের জোর করে ক্যামেরার সামনে বলতে বাধ্য করা হয়েছিল যে কলকাতা পুলিশ বিভাগের কেউ তাদের ঘুষ দেয়ার প্রস্তাব দেয়নি। বৃহস্পতিবার ( ৫ সেপ্টেম্বর) এমন দাবি করেন তারা। পুলিশ টাকা দেয়ার প্রস্তাব দেয়নি, এমন কথা বলতে তাদের বাধ্য করা হয়েছিল বলে দাবি নিহতের বাবা-মায়ের। ছবি: সংগৃহীত গত ৯ আগস্ট কলকাতার আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ৩১ বছর বয়সী জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। নিহত চিকিৎসকের শোকাহত বাবা-মার বিপরীতধর্মী একটি বিবৃতি দেওয়ার একদিন পরে এই মন্তব্যটি করা হয়েছে। ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে যেখানে অভিভাবকদের কথিতভাবে বলতে শোনা যায় যে পুলিশ তাদের কোনও অর্থের প্রস্তাব দেয়নি। আরও পড়ুন:আরজি কর কাণ্ড / পশ্চিমবঙ্গে জোরদার হচ্ছে আন্দোলন, ফের ‘রাত দখল’ বৃহস্পতিবার ( ৫ সেপ্টেম্বর) একটি সাংবাদিক সম্মেলনে তৃণমূল কংগ্রেস ৯ আগস্ট ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হওয়া জুনিয়র ডাক্তারের বাবা-মায়ের একটি কথিত ভিডিও প্রকাশ করেছে। ভিডিওটি গত মাসে শুট করা হয়েছিল। কিন্তু বুধবার ( ৪ সেপ্টেম্বর) বাবা-মা দাবি করেছেন কলকাতা পুলিশের একজন সিনিয়র আইপিএস অফিসার তাদের অর্থের প্রস্তাব করেছিলেন। যদিও তৃণমূল কংগ্রেস এই ‘নির্লজ্জ অপপ্রচারের’ জন্য বিরোধীদের দায়ী করেছে। বৃহস্পতিবার ভুক্তভোগীর বাবা গণমাধ্যমকর্মীদের বলেছেন, ‘আমাদের বলা হয়েছিল যে পুলিশকে বিরক্ত করা হলে এর বিচার বিলম্বিত হবে। সেই মুহুর্তে, আমরা বুঝতে পারিনি ভিডিওটির উদ্দেশ্য কী। হয়তো তারা অনুমান করেছিল যে ভবিষ্যতে এ ধরনের ভিডিও (পুলিশ আমাদের টাকা দিচ্ছে) প্রকাশ্যে আসতে পারে এবং প্রশাসনের সমস্যা হতে পারে। এ কারণেই তারা একটি অজুহাত প্রস্তুত রাখার জন্য আমাদের ভিডিও তৈরি করতে বাধ্য করেছে।’ এর আগে ভুক্তভোগীর বাবা-মা এবং আত্মীয়রা অভিযোগ করেছিলেন যে পুলিশ চিকিৎসকের দেহ দাহ করতে তাড়াহুড়ো করেছিল এবং এমনকি অর্থ অফার করেছে। পুলিশ অবশ্য অর্থ দিতে কোনো শর্ত আরোপ করেনি। বাবা বলেন, আইপিএস অফিসার একটি প্যাকেট থেকে নোটের বান্ডিল বের করে আমাদের দিয়ে বলেছিলেন যে আমাদের প্রয়োজন হতে পারে। যদিও টাকা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো শর্ত আরোপ করা হয়নি। আমি প্রত্যাখ্যান করেছিলাম, এই বলে যে আইপিএস পরীক্ষার প্রস্তুতির সময় অফিসার যতটা কষ্ট সহ্য করেছিল আমার মেয়ে তার থেকেও বেশি ব্যথা পেয়েছে। এদিকে নিহত চিকিৎসকের বাবা-মায়ের দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে কলকাতা পুলিশ বিভাগের কোনো কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি হননি। আরও পড়ুন:ভারতে দুই বাংলাদেশি আটক ঘুষের অভিযোগের প্রতিক্রিয়ায়, তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপি এবং গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে মিথ্যা ছড়ানোর অভিযোগ করেছে। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে, হিন্দুস্তান টাইমস






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply