Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » » মেহেরপুরের সাহিত্য:এডভোকেট মো: আব্দুর রাজ্জাক (১৯৩৯-২৯ অক্টোবর ২০১৭) লেখক,নাট্যব্যক্তিত্ব,টেনিস খেলোয়াড় ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক




মেহেরপুরের সাহিত্য:এডভোকেট মো: আব্দুর রাজ্জাক (১৯৩৯-২৯ অক্টোবর ২০১৭) লেখক,নাট্যব্যক্তিত্ব,টেনিস খেলোয়াড় ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ----------------------------------------------------------- জিজ্ঞাসা প্রতি অন্তরে: - এডভোকেট মো: আব্দুর রাজ্জাক ছন্দ,গতি, আশা অনুক্ত হৃদয় ঠান্ডা বিছানায় ধুঁকে ধুঁকে ক্লান্তিময়, ইচ্ছাগুলো পরাজিত নীল

জীবন অন্বেষণে বিধাতার লিখনে গরমিল। প্রথম গর্ভে প্রসবের অপমৃত্যু জন্ম জিজ্ঞাসায় বসন্তে সঞ্চারে ভ্রমরের গুঞ্জনে, রক্ত শিরায় বৃশ্চিক জ্বালা, খারি পেটের লালাগুলো বিস্বাদ ধূসর বন্ধ্যা জীবন যৌবনের পেলনা আস্বাদ উত্তর পুরুষ ক্ষুব্ধ প্রতিহিংসার অভিষ্পায়। নিহত একুশের রক্তবীজ আজও পথে প্রান্তরে বিষ্ফোরণের ভিসুভিয়াস। অস্থির সূর্য্য উত্তাপে উত্তপ্ত বঞ্চনার পাহাড়। অসহ্য আক্রোশে কাঁপে অতৃপ্ত ইচ্ছার চেতনা হৃৎপিন্ডের কন্দরে। প্রতিজ্ঞার গর্ভে নতুন জন্মের শিহরণ কাঁপে হয় মৃত্যু, নয় জন্ম এই জিজ্ঞাসা প্রতি অন্তরে। কবিতাটি ভৈরব সাহিত্য সাংস্কৃতিক চত্বর, মেহেরপুর-এর সাহিত্য সংকলন স্রোত (আগষ্ট-২০০৭)-এ প্রকাশিত হয়েছে। এডভোকেট মো: আব্দুর রাজ্জাক (১৯৩৯-২৯ অক্টোবর ২০১৭) মেহেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও মেহেরপুর জেলা জজ আদালতের প্রবীন আইনজীবী ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক।তিনি একজন নাট্যব্যক্তিত্ব, লেখক ও ভালো টেনিস খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি পাকিস্তান আমলে মেহেরপুর থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক সীমান্ত(১৯৬২- ১৯৬৬) পত্রিকার নিয়মিত লেখক ছিলেন। এডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ভারতীয় বুদ্ধিজীবী মহলের সমর্থন ও সহযোগিতার আশায় মেহেরপুর থেকে এডভোকেট আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে ৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিদল কলকাতায় যান। ১৯৩৯ সালে পশ্চিম বঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার নবদ্বীপ মহেশগঞ্জে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। আব্দুর রাজ্জাক ২৯ অক্টোবর ২০১৭ রোববার বেলা দেড়টার দিকে তিনি মেহেরপুরস্থ নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮৮ বছর। তিনি স্ত্রী ২ ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। আইনজীবী পেশায় তার সুনাম ছিল। ১৯৬২ সালে মেহেরপুর থানা কাউন্সিলের উদ্যোগে সীমান্ত নামে একটি পাক্ষিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন মোঃ মফিজুর রহমান। মেহেরপুর বড়বাজারের এডলিক প্রিন্টিং প্রেস থেকে পত্রিকাটি চার বছর নিয়মিত প্রকাশিত হয় এবং ১৯৬৬ সালের শেষের দিকে পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায়। কুতুবপুর বাসিন্দা শিল্পী মোঃ নাসিরুদ্দিন ‘আমকাঁঠাল লিচুতে ভরপুর, তারই নাম মেহেরপুর’- এই কথাগুলো লিখে পত্রিকাটির প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছিলেন। এই পত্রিকায় মেহেরপুরের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে অনেক লেখা প্রকাশ হতো। এডভোকেট আব্দুর রাজ্জাক, মুন্সি সাখাওয়াৎ হোসেন, বেগম সফুরা রাজ্জাকসহ অনেকেই সেখানে লিখতেন। পত্রিকাটি হাফ ডিমাই সাইজ ছিল। আব্দুর রাজ্জাকের ২ ছেলে মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি,সাপ্তাহিক পশ্চিমাঞ্চল-এর সম্পাদক,ও এন জিও সংস্থার কর্মকর্তা রুহুল কুদ্দুস টিটো ও ব্যবসায়ী আহসান রাজিব অপু। রুহুল কুদ্দুস টিটো বলেন, বাবার আদর্শকে মনে ধারণ করেই জীবনের যোগ অংক গুলো মেলাবার চেষ্টা করে যাচ্ছি।তিনি বলেন, বাবার ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর বিচরণ ছিলো সেই সাথে বাংলা সাহিত্য ছিলো তার মন ও আত্মার খোরাক।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply