Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রয়টার্সের প্রতিবেদন রাশিয়ার আপত্তি সত্ত্বেও ইউক্রেনে গোলাবারুদ বিক্রি করেছে ভারত




রয়টার্সের প্রতিবেদন রাশিয়ার আপত্তি সত্ত্বেও ইউক্রেনে গোলাবারুদ বিক্রি করেছে ভারত রাশিয়ার আপত্তি সত্ত্বেও ইউক্রেনে গোলাবারুদ বিক্রি করেছে ভারত। ইউরোপীয় ক্রেতাদের মাধ্যমে এসব গোলাবারুদ ইউক্রেনে সরবরাহ করেছে ভারতীয় বিক্রেতারা। যুদ্ধ ‍শুরুর পর থেকে দিল্লি থেকে আমদানি করা মোট অস্ত্রের ১ শতাংশেরও কম ব্যবহার করেছে কিয়েভ। ফাইল ছবি। ১১ জন ভারতীয় ও ইউরোপীয় সরকার এবং প্রতিরক্ষা শিল্পের কর্মকর্তা এবং কাস্টমস থেকে পাওয়া ডাটার বরাতে এক বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

সূত্র ও কাস্টমসের তথ্য অনুসারে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার জন্য এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ভারত থেকে এসব গোলাবারুদ পাঠানো হয়েছে। ভারতীয় অস্ত্র রফতানি প্রবিধানে কোনো ক্রেতার কাছে কী পরিমাণ অস্ত্র বিক্রি করা যাবে তার নিয়ম আছে। আর এই নিয়ম না মানলে পরবর্তীতে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়। তিন ভারতীয় কর্মকর্তা বলেছেন, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এবং ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে গত জুলাইয়ের বৈঠকসহ অন্তত দুটি বৈঠকে ক্রেমলিন বিষয়টি উত্থাপন করেছে। আরও পড়ুন: রুশ অঞ্চলে ইউক্রেনের ‘বিশাল’ ড্রোন হামলা, ছড়িয়ে পড়ছে আগুন ইউক্রেনে গোলাবারুদ বিক্রির বিশদ বিবরণ নিয়ে রয়টার্স প্রথমবারের মতো রিপোর্ট করেছে। এ নিয়ে রাশিয়া ও ভারতের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা কেউ কোনো মন্তব্য করেনি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, ভারত ইউক্রেনে গোলবারুদ পাঠায়নি বা বিক্রি করেনি। রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, দিল্লির তৈরি করা খুবই কম গোলাবারুদ ইউক্রেন ব্যবহার করছে। এক কর্মকর্তা অনুমান করেছেন, যুদ্ধ ‍শুরুর পর থেকে দিল্লি থেকে আমদানি করা মোট অস্ত্রের ১ শতাংশেরও কম ব্যবহার করেছে কিয়েভ। আরও পড়ুন: সেনা বাড়াচ্ছে রাশিয়া, যুদ্ধ চলবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত! তবে ভারতের বিক্রি করা অস্ত্রগুলো ইউরোপীয় ক্রেতারা কিয়েভকে পুনরায় বিক্রি করেছে বা দান করে দিয়েছে কি না তা যাচাই করতে পারেনি রয়টার্স।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply