Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » যুক্তরাজ্যের নগরমন্ত্রী হলেন টিউলিপ সিদ্দিক




ব্রিটেনের নগরমন্ত্রী হয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। টিউলিপের মন্ত্রী হওয়ার খবর ফলাও করে প্রচার করেছে ব্রিটেনের শীর্ষস্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো। এ খবরে দেশটিতে বসবাসকারী বাঙালিরাও বেশ উচ্ছ্বসিত। যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে লেবার পার্টির হয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয় পেয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক। ফাইল ছবি বিবিসির প্রতিবেদন মতে, গত ৫ জুলাই বাকিংহাম প্যালেস থেকে ফিরেই মন্ত্রিসভা গঠনের কাজ শুরু করেন নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। লেবার এমপি অ্যাঞ্জেলা রেনারকে উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। সে ধারাবাহিকতায় ব্রিটেনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট আসন থেকে নির্বাচিত এমপি টিউলিপকে নগরমন্ত্রী করা হলো। যুক্তরাজ্যের সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টিকে বিশাল ব্যবধানে হারায় টিউলিপের দল লেবার পার্টি। নির্বাচনে টানা চতুর্থবারের মতো জয় পান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি টিউলিপ সিদ্দিক। লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট আসন থেকে লেবার পার্টির হয়ে লড়েছেন তিনি। জয়ের পর টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, ‘সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আপনাদের দোয়ায় চতুর্থবারের মতো আমি নির্বাচিত হলাম। বাংলাদেশি কমিউনিটি সব সময় আমাকে সমর্থন করে। আমি তাদের প্রতি খুবই কৃতজ্ঞ যে, তারা এবারও আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে জয়ের পর কী বললেন টিউলিপ? মেয়ের জয়ে উচ্ছ্বসিত ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ রেহানাও। তিনি বলেন, ‘আমার মেয়ে আবার এমপি নির্বাচিত হলো। মানুষের সেবায় সে নিষ্ঠার সঙ্গে তার দায়িত্ব পালন করবে। শুধু নির্বাচনের সময় নয়, সারা বছরই সে এলাকায় কাজ করে। সবার কাছে দোয়া চাই, সে যেন তার কাজ নিষ্ঠার সঙ্গে করতে পারে।’ সফিক আহমেদ সিদ্দিক ও শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। ১৬ বছর বয়সে লেবার পার্টির রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া টিউলিপ ২০১০ সালে ক্যামডেন কাউন্সিলের কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। এর মধ্য দিয়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে তার পথচলা শুরু। ২০১৫ সালে তিনি প্রথম যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হন। কনজারভেটিভ পার্টির এক সময়ের নিরাপদ আসন লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটকে লেবার পার্টিকে উপহার দিয়ে তিনি এখন আসনটিকে লেবার পার্টির নিরাপদ আসনে পরিণত করেছেন। ২০১৬ সাল থেকে তিনি লেবার পার্টির হয়ে ছায়া শিক্ষামন্ত্রী, সর্বদলীয় পার্লামেন্টারি গ্রুপের ভাইস চেয়ার, নারী ও সমতা নির্বাচন কমিটির সদস্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছেন






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply