Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » হামলাকারী ট্রাম্পের দলেরই সমর্থক!




নির্বাচনী প্রচারণায় বন্দুক হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শনিবার (১৩ জুলাই) পেনসিলভানিয়ায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এরই মধ্যে হামলাকারীর পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ট্রাম্পকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে নেন সিক্রেট সার্ভিসের সদস্যরা। ছবি: রয়টার্স যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এফবিআই জানিয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর গুলি চালানো বন্দুকধারীর নাম থমাস ম্যাথিউ ক্রুকস। ট্রাম্পকে হত্যার উদ্দেশ্যেই গুলি চালান থমাস। ট্রাম্পের ওপর সহিংস এই হামলার ঘটনার নানা খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করছেন তদন্তকারীরা। এর প্রেক্ষিতেই একটি প্রশ্ন বার বার সামনে আসছে সেটা হলো বন্দুকধারী ২০ বছর বয়সি কে এই থমাস? এরই মধ্যে থমাসের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে কিছু তথ্য গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। রিপাবলিকান দলের নির্বাচনী তহবিলের উদ্বৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, থমাস ক্রুস পেনসিলভানিয়ার একজন নিবন্ধিত রিপাবলিকান ভোটার ছিলেন। আরও পড়ুন: ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় ‘গভীরভাবে মর্মাহত’ ইইউ প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি যেদিন জো বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন, একই দিন রিপাবলিকান দলের একটি নির্বাচনী তহবিলে (প্রগ্রেসিভ রাজনৈতিক অ্যাকশন কমিটিকে) ১৫ ডলার অনুদান দিয়েছিলেন থমাস ক্রুকস। এদিকে নিউ ইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, ট্রাম্পের সমাবেশে হামলাকারী থমাস পেনসিলভানিয়ার বেথেল পার্কের বাসিন্দা। বাটলার ফার্ম শো গ্রাউন্ডের মঞ্চ থেকে ১৩০ গজ দূরে ছিলেন তিনি। তখন ট্রাম্পের প্রচারণার অনুষ্ঠান পুরোদমে চলছিল। আরও পড়ুন: ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টায় অভিযুক্ত ২০ বছর বয়সি কে এই থমাস ম্যাথিউ? সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা পাল্টা গুলি চালিয়ে থমাসকে হত্যা করেছেন। তিনি বেথেল পার্কের বাসিন্দা। যেখানে ট্রাম্পের সমাবেশ হচ্ছিল সেখান থেকে এই বেথেল পার্ক ৪০ মাইল দক্ষিণে। থমাসের গুলিতে ট্রাম্প রক্তাক্ত হয়েছেন, তার কানের পাশ দিয়ে গুলি বেরিয়ে গেছে, এ ঘটনায় নিরাপরাধ একজন মানুষ মারা গেছেন আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন। কিন্তু কেন এই সহিংস ঘটনা ঘটালেন থমাস তা এখনও জানা যায়নি। এফবিআই যার তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply