Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » নতুন ঘর মেহেরপুর সদর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে ১৬০ পরিবার পাচ্ছে,




নতুন ঘর মেহেরপুর সদর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে ১৬০ পরিবার পাচ্ছে,

মেহেরপুর সদর উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে তৈরি করা হয়েছে সেমি পাকা ১৬০টি ঘর। ১৬০টি পরিবারের প্রায় সাড়ে ৫০০ সদস্য সেখানে বসবাস করছেন। আগামী ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব ঘর উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে। সেদিন তাদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেয়া হবে ঘরের দলিল। তবে আগে থেকেই বসত করতে শুরু করেছেন ভূমিহীনরা। দুটি কক্ষ, একটি বাথরুম, বারান্দা ও লাল-সবুজ রঙের টিনের ছাউনি রয়েছে ঘরগুলোতে। সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস থেকে জানা গেছে, ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে সদর উপজেলার রঘুনাথপুর আশ্রয়ণে নির্মাণ করা হয় ১৬০টি ঘর। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ টাকা করে। পাকা রাস্তা, পানি, বিদ্যুৎ ব্যবস্থাসহ বাচ্চাদের পড়াশোনার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে একটি স্কুলও। নতুন ঘর পেয়ে উচ্ছ¡সিত সেখানকার বাসিন্দারা। কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীকে। সেই সঙ্গে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনকে। মেহেরপুর শহর থেকে ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে রঘুনাথপুর গ্রামে নির্মাণ করা হয়েছে এ আশ্রয়ণ। লাল-সবুজ রঙের টিনের ছাউনিতে ছেয়ে গেছে পুরো গ্রাম। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় সাড়ে ৫০০ জন গৃহহীন নতুন ঘরে রাত-দিন কাটাচ্ছেন। ঘরের সঙ্গেই গরু-ছাগল পালন করছেন কেউ। কেউ করছেন নকশিকাঁথার কাজ। আবার ঘরের সামনে কেউ করেছেন সবজির আবাদ। ছবেদা খাতুন নামের এক সুবিধাভোগী বলেন, একসময় জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করতাম। রোদ-বৃষ্টি ছিল আমাদের নিত্যসঙ্গী। এমন একটি পাকা ঘরে জীবনের শেষবেলাতে এসে বসবাস করব এটা স্বপ্নেও ভাবিনি। এটা যেন আমাদের কাছে স্বপ্নের মতো। সবুর আলী নামের একজন বলেন, আমাদের কোনো জমিজায়গা নেই। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় আমরা একটি নতুন আধাপাকা ঘর পেয়েছি। এক ছেলে, দুই মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে বেশ ভালো আছি। মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী নাজিব হাসান বলেন, একসময় রঘুনাথপুর আশ্রয়ণে খুবই জরাজীর্ণ অবস্থায় বসবাস করত সেখানকার মানুষ। পরে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর প্রচেষ্টায় পুরো গ্রামেই নির্মাণ করা হয়েছে নতুন ঘর। আগামী ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরগুলো উদ্বোধন করবেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply