Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মিয়ানমার ইস্যুতে কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ, কী পরামর্শ বিশ্লেষকদের?




উত্তপ্ত সীমান্তের ওপার থেকে আসছে মর্টারশেল, নতুন করে পুশইনের শঙ্কা আর রাখাইন ঘিরে আন্তর্জাতিক রাজনীতি সব মিলিয়ে এক কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ। এমনটাই বলছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। সরকারকে বুঝেশুনে সিদ্ধান্ত নেয়ার পাশাপাশি বিষয়টি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জোড়ালোভাবে তুলে ধরারও তাগিদ তাদের। মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের সদস্যরা আশ্রয় নিচ্ছেন বাংলাদেশে। ছবি: সময় সংবাদ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত ৩ দিনে মিয়ানমারের মোট ২৬৪ জন নাগরিক বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধবন্দি নাকি শরণার্থী- পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্যদের কী হিসেবে বিবেচনা করছে বাংলাদেশ? প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা মাথায় নিয়ে চলা বাংলাদেশের সামনে তাই স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হয়েছে নতুন সংকট। রোহিঙ্গাদের শরণার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হলেও একটি দেশের পালিয়ে আসা সামরিক সদস্যদের কীভাবে বিবেচনা করবে বাংলাদেশ। আবার আরাকান কেন্দ্রীক ভূ-রাজনীতি ও কঠিন সমীকরণের সামনেও দেশ। আরও পড়ুন: মিয়ানমারের সঙ্গে সমস্যাটি জাতিসংঘের নজরে আনবে বাংলাদেশ: কাদের এমন অবস্থায় নিজেদের জান্তা ফিরিয়ে নিতে কিংবা এমন পরিস্থিতিতে কোনো সাড়া মেলেনি নাইপেদো থেকে। উল্টো ঢাকাকেই দেখা যাচ্ছে তৎপর হতে। তবে এই সময়টাতে বুঝেশুনে পা ফেলার পরামর্শ নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের। আর বিষয়টি দ্রুত আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর নজরে আনতে আরও উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ তাদের। নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন সময় সংবাদকে বলেন, পালিয়ে আসারা কোনো বন্দি নয়, আবার শরণার্থীও নয়। তারা একটা পক্ষ ত্যাগ করে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছেন। এখন বিজিবির হেফাজতে রাখা মানে হচ্ছে, তারা যে এখানে এসে আত্মসমর্পণ করেছে, সেটা গৃহীত হয়েছে। আরও পড়ুন: বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মিয়ানমার সেনাদের পরিণতি কী হবে? এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক বলেন, মনে রাখতে হবে যে আরাকান আর্মির পেছনে যে শক্তি, সেটাকে বলা হয় চীন। এ ছাড়া আরাকান আর্মিকে মোটামুটি অপারেট করছে ভারতের কালাদান প্রজেক্ট। কাজেই একদিকে ভারত, একদিকে চীন, আর বার্মা অ্যাক্টের মাধ্যমে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই তিনটি শক্তির একটা বলয় তৈরি হয়েছে রাখাইন অঞ্চলে। কাজেই রণক্ষেত্র না হলেও বাংলাদেশ একটা বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে যাচ্ছে। তাই পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেবে, সেটা সরকারকে বিবেচনা করতে হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply