Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » টাকার জন্য চাকরি ছেড়ে সবজি বিক্রি করছেন পিএইচডিধারী!




টাকার জন্য চাকরি ছেড়ে সবজি বিক্রি করছেন পিএইচডিধারী! স্নাতকোত্তর করেছেন চারটি বিষয়ের ওপর, নামের পাশে আছে পিএইচডি ডিগ্রিও। এছাড়াও শিক্ষকতা করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু এ যেন ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! অর্থ উপার্জনের জন্য শেষ পর্যন্ত এমন মানুষও বেছে নিয়েছেন সবজি বিক্রির পথ। শিক্ষকতা ছেড়ে সবজি বিক্রি করছেন ভারতের পাঞ্জাবের বাসিন্দা ড. সন্দীপ সিং। ছবি: সংগৃহীত এমনই এক খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

ভারতের পাঞ্জাবের বাসিন্দা, ৩৯ বছর বয়সী ড. সন্দীপ সিং। ছিলেন পাতিয়ালার পাঞ্জাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তিভিত্তিক অধ্যাপক। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই চাকরি ছেড়ে অর্থ উপার্জনের জন্য বাধ্য হয়ে এখন শাকসবজি বিক্রি করছেন তিনি। আরও পড়ুন: যৌন হয়রানির প্রতিবাদে পদক ফিরিয়ে দিলেন ভারতের কুস্তিগীর জানা গেছে, ১১ বছর ধরে পাঞ্জাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে চুক্তিভিত্তিক অধ্যাপক ছিলেন ড. সন্দীপ। তিনি আইনে পিএইচডির পাশাপাশি পাঞ্জাবি, সাংবাদিকতা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানসহ চারটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন এবং এখনও পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু বেতন কেটে নেয়া এবং অনিয়মিত বেতনের মতো নানা বাধার মুখে পড়ে তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। সন্দীপ বলেন, আমাকে চাকরি ছাড়তে হয়েছিল কারণ আমি সময়মতো বেতন পেতাম না এবং বারবার বেতন কাটা হয়েছিল। সেই চাকরি দিয়ে চলা আমার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছিল। সে কারণেই বেঁচে থাকার জন্য আমি শাকসবজি বিক্রি করতে শুরু করেছি। বর্তমানে একটি ভ্যানে করে সবজি বিক্রি করেন ড. সন্দীপ। ভ্যানটির নাম দিয়েছেন ‘পিএইচডি সবজিওয়ালা’। এই ভ্যান নিয়েই প্রতিদিন বাড়ি বাড়ি গিয়ে সবজি বিক্রি করেন তিনি। সন্দীপ জানান, অধ্যাপক হিসেবে যত টাকা বেতন পেতেন, এখন তার থেকে সবজি বিক্রি করে বেশি অর্থ উপার্জন করেন। এছাড়া সারাদিন কাজ করার পর বাসায় ফিরে নিজের পরীক্ষার জন্যও পড়াশোনা করেন তিনি। আরও পড়ুন: মাতৃত্বের স্বাদ দিতে পারলেই ১৭ লাখ টাকা পুরস্কার! শিক্ষকতা থেকে বিরতি নিলেও নিজের স্বপ্ন ছাড়েননি ড. সন্দীপ সিং। টাকা জমিয়ে তিনি একদিন খুলতে চান নিজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply