Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » দুর্নীতির অভিযোগ মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যপদ হারালেন রিপাবলিকান জর্জ স্যান্টোস




দুর্নীতির অভিযোগ মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যপদ হারালেন রিপাবলিকান জর্জ স্যান্টোস একাধিক অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত নিউইয়র্কের রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা জর্জ স্যান্টোসকে ভোটাভুটির মাধ্যমে বহিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্যরা। প্রতারণা, মানি লন্ডারিং ও অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগে গত মে মাসে জর্জ স্যান্টোসের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। ছবি: সংগৃহীত দুর্নীতি, মিথ্যাচার ও জালিয়াতির অভিযোগে শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) নিউইয়র্কের এই কংগ্রেসম্যানকে হাউস থেকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ভোটাভুটি হয়। এতে ৩১১ জন সদস্য স্যান্টোসকে বহিষ্কারের পক্ষে ভোট দেন। প্রতারণা, মানি লন্ডারিং ও অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগে গত মে মাসে জর্জ স্যান্টোসের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। গেল অক্টোবরে ফেডারেল তদন্তকারীরা স্যান্টোসের নির্বাচনী প্রচারণায় অর্থ দাতাদের ক্রেডিট কার্ডের অর্থ জালিয়াতি, আর্থিক প্রতিবেদন নিয়ে মিথ্যাচারসহ ২৩টি অভিযোগ আনে। যদিও নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন স্যান্টোস। তিনি পাল্টা অভিযোগ করেন, তার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেছেন তদন্তকারীরা। আরও পড়ুন: কিসিঞ্জারের মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা পর শোক জানালেন বাইডেন কংগ্রেস থেকে বহিষ্কারে হাউসের দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে

প্রয়োজন। স্যান্টোসকে বহিষ্কারে শুধু ডেমোক্র্যাটরাই নন, নিজ দল রিপাবলিকানরাও ভোট দেয়ায় বহিষ্কার নিশ্চিত হয়ে যায়। কংগ্রেসম্যান স্যান্টোসের বিপক্ষে ২০৬ জন ডেমোক্র্যাট ও ১০৫ জন রিপাবলিকান ভোট দেন। ভোটাভুটির সময়ই স্যান্টোস হাউস থেকে বেরিয়ে যান। এ সময় সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করলে তিনি তা এড়িয়ে দ্রুত ক্যাপিটল হিল ছাড়েন। আরও পড়ুন: কংগ্রেসম্যান মেনেনডেজ কী বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কথা বলতেও ঘুষ নিয়েছিলেন? জর্জ স্যান্টোস মার্কিন ইতিহাসে ষষ্ঠ আইনপ্রণেতা যিনি হাউস থেকে বহিষ্কৃত হলেন। এরআগে সর্বশেষ ২০০২ সালে দুর্নীতির অভিযোগে ওহাইও অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধি, হাউস সদস্য ডেমোক্র্যাটিক পার্টির জেমস ট্রাফিকান্ট বহিষ্কার হয়েছিলেন। এদিকে স্যান্টোসের বহিষ্কারের ফলে সৃষ্ট শূন্য আসনে কবে বিশেষ নির্বাচন হবে তা নিয়ে আলোচনা চলছে। নিউইয়র্কের আইন অনুযায়ী, বহিষ্কারের পর দশ দিনের মধ্যে ফাঁকা আসনে নির্বাচনের ঘোষণা দেবেন অঙ্গরাজ্যের গভর্নর। এরপর ৭০ থেকে ৮০ দিনের মধ্যে করতে হবে নির্বাচন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply