Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » পরিবারের ‘সম্মান রক্ষায়’ মেয়েকে হত্যা, মা–বাবার যাবজ্জীবন




পরিবারের ‘সম্মান রক্ষায়’ মেয়েকে হত্যা, মা–বাবার যাবজ্জীবন ইতালিতে ‘বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায়’ এবং পরিবারের ‘সম্মান রক্ষার জন্য’ ১৮ বছরের মেয়েকে হত্যার দায়ে পাকিস্তানি এক দম্পতিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাকিস্তানে তথাকথিত ‘অনার কিলিং’-এর বিরুদ্ধে নারীদের প্রতিবাদ। ফাইল ছবি

মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় শহর রেজিও এমিলিয়ার একটি আদালত ওই দম্পতিকে দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তি দেন। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এতে বলা হয়, নিখোঁজের ১৮ মাস পর ২০২২ সালের নভেম্বরে ইতালির উত্তরাঞ্চলের একটি ফার্ম হাউস সামান আব্বাস নামে ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়। তার বাবা শাব্বার আব্বাসকে গত আগস্ট মাসে পাকিস্তান থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং হত্যার বিচারের জন্য তাকে ইতালিতে স্থানান্তর করা হয়। শাব্বারের স্ত্রী নাজিয়া শাহিনের অনুপস্থিতিতে তার শাস্তির রায় দেয়া হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি পাকিস্তানে লুকিয়ে আছেন। আরও পড়ুন: চা দিতে দেরি হওয়ায় স্ত্রীর মাথা কেটে ফেললেন স্বামী এ হত্যাকাণ্ডকে বলা হচ্ছে তথাকথিত ‘অনার কিলিং’। এর অর্থ হলো ‘সম্মান রক্ষার্থে হত্যা’। সামান নিখোঁজ হওয়ার পর ইতালির ইসলামি সংগঠনগুলো ফতোয়া জারি করে এবং সে অনুসারে জোরপূর্বক বিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, মঙ্গলবার আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন শাব্বার আব্বাস। তিনি আদালতকে বলেন, ‘এ বিচারকার্য এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। আমিও জানতে চাই আমার মেয়েকে কে হত্যা করেছে।’ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকায় সামানের চাচা দানিশ হাসনাইনকেও ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। হাসনাইনকে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে ফ্রান্স থেকে আটক করা হয়। আরও পড়ুন: নাচের ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় মেয়েকে হত্যা করল পরিবার প্রতিবেদন অনুসারে, সামান আব্বাস কিশোর বয়সে তার পরিবারের সঙ্গে পাকিস্তান থেকে ইতালির নোভেল্লারা শহরে আসেন। সেখানে তিনি তার পছন্দের এক ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। কিন্তু ইতালির বলোগোনা শহরের রাস্তায় পাকিস্তানি বন্ধুকে চুমু খাওয়ার এক ছবি দেখে তার পরিবার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। তদন্তকারীরা বলছেন, সামানের মা–বাবা ২০২০ সালে চেয়েছিল সে পাকিস্তানে তাদের পছন্দের কোনো ছেলেকে বিয়ে করুক। তবে, এতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল সামান।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply