Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সিভিল কোর্ট বন্ধ থাকলেও বিচারকদের নির্বাচনি দায়িত্ব পালনে সিইসির আহ্বান




সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে আজ বুধবার বিকেলে গণমাধ্যমে বক্তব্য দেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনে বিচারকরা ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির দায়িত্ব পালন করেন। এটা এবার হবে (ডিসেম্বর মাস) সিভিল কোর্ট বন্ধের সময়। সিভিল কোর্ট বন্ধের কারণে ঐ দায়িত্বটা যাতে বন্ধ না থাকে সেই আহ্বান জানিয়েছি। যদি থাকে, তাহলে আমাদের কাজটা পিছিয়ে যাবে। আজ বুধবার (১ নভেম্বর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সিইসি গণমাধ্যমকে এ কথা জানান। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.), বেগম রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান। সিইসি বলেন, তফসিলের বিষয়ে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। তবে নির্বাচনকালীন মাঠ পর্যায়ে যেসব জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন তাদের ডিসেম্বর ও জানুয়ারি সময়কালে ফ্রি ও প্রস্তুত রাখার বিষয়ে কথা হয়েছে। দুই বড় রাজনৈতিক দলের সমঝোতার বিষয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না- জানতে চাইলে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, একেবারেই সত্য কথা না। এসব নিয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি। প্রধান বিচারপতিকে জানিয়ে রেখেছি যেন ওই সময়ে যেন বিচারকরা দায়িত্ব চলমান রাখেন। আর জানুয়ারি মাসে তো বিচারকরা আগের মতো করেই দায়িত্ব পালন করবেন। এইটুকু আলোচনা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি সিইসিকে আশ্বস্ত করেছেন বলে জানা গেছে। এর আগে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বিষয়ে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সঙ্গে বৈঠকে করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ও ইসির চার কমিশনার সুপ্রিম কোর্টে আসেন। প্রধান বিচারপতির খাস কামরায় বিকেল ২টা ৫৫ মিনিট থেকে পৌনে ৪টা পর্যন্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত, রাজনীতির মাঠে সংঘাত আর সহিংসতার মধ্যেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের ৯০ দিনের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে বুধবার (৩১ অক্টোবর)। নিয়ম অনুযায়ী, ১ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে এ নির্বাচন শেষ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। সেই লক্ষ্যেই প্রস্তুতি নিচ্ছে সাংবিধানিক সংস্থাটি। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান, আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ২০১৮ সালের ২৯ জানুয়ারি একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসেছিল। সে হিসেবে আগামী ২৮ জানুয়ারি চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হবে। সাংবিধানিক বিধান মতে সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হওয়া সাপেক্ষে পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই হিসেবে ৩১ অক্টোবর থেকে ২৮ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন, নভেম্বরের প্রথমার্ধে সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। আর ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply