Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ভার্চুয়াল ব্রিকস সম্মেলন হামাস-ইসরাইল সংঘাত নিরসেন যা বললেন জিনপিং-পুতিন




ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ও ইসরাইলের মধ্যকার চলমান সংঘাত নিরসনে আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলনের আহ্বান জানিয়েছে চীন। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশগুলোর জোট ব্রিকস’র এক ভার্চুয়াল সম্মেলনে এই আহ্বান জানান চীনা প্রেসিডেন্টে শি জিনপিং। ব্রিকস ব্লকের ভার্চুয়াল সম্মেলন আয়োজন করে দক্ষিণ আফ্রিকা। সম্মেলনে অংশ নেন সদস্য দেশ ব্রাজিল, রাশিয়া, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নেতারা। ইসরাইল-হামাস সংঘাতে ব্লকের পক্ষ থেকে ‘সাধারণ প্রতিক্রিয়া’ জানাতে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট জিনপিং বলেন, ফিলিস্তিন প্রশ্নে ন্যায্য সমাধান ব্যতীত মধ্যপ্রাচ্যে কোনো শান্তি ও নিরাপত্তা দীর্ঘমেয়াদী হবে না। তিনি আরও বলেন, চীন একটি আন্তর্জাতিক শান্তি সম্মেলন আহ্বান করছে যা শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ঐকমত্য গড়ে তুলতে আরওবেশি কর্তৃত্বপূর্ণ হবে। আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির আলোচনা ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’, ইসরাইলের সিদ্ধান্ত শিগগিরই জিনপিং বলেন, এ সম্মেলন ফিলিস্তিন প্রশ্নে একটি বিস্তৃত, ন্যায্য ও দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য কাজ করবে। চীনা প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ফিলিস্তিন-ইসরাইল সংঘাত শুরুর পর চীন সক্রিয়ভাবে শান্তি আলোচনা ও যুদ্ধবিরতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। গাজার মানবিক দুর্ভোগ কমাতে বেইজিং মানবিক সহযোগিতা দিয়েছে। সম্মেলনে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতের একটি রাজনৈতিক সমাধানের জন্য আহ্বান জানান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সমাধানে পৌঁছানোর জন্য আঞ্চলিক দেশ ও ব্রিকস সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা যায় বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সেই সঙ্গে পুতিন আবারও মধ্যপ্রাচ্য সংকটের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ব্যর্থ নীতিকে দায়ী করেছেন। আরও পড়ুন: বাইডেনকে দাতব্য সংস্থার প্রধান /আপনি মানব সভ্যতার মুখে কলঙ্ক লেপন করেছেন পুতিন বলেন, ‘উত্তেজনা নিরসন, ‘যুদ্ধবিরতি ও ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতের রাজনৈতিক সমাধান খোঁজার জন্য উদ্যোগ নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আমরা আহ্বান জানাচ্ছি। এই কাজে ব্রিকস দেশ ও অঞ্চলটির দেশগুলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।’ পুতিন আরও বলেন, ইসরাইল ও ফিলিস্তিনকে দুটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের সিদ্ধান্তকে নস্যাৎ করার কারণে ফিলিস্তিনিরা অবিচারের শিকার হচ্ছে এবং ইসরাইলও পুরোপুরি নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারছে না।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply