Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ডিএসইর লেনদেন ৬০০ কোটির ঘরে




দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবার (৬ নভেম্বর) প্রধান সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বৃদ্ধির চেয়ে কমেছে বেশি। এদিন লেনদেনের পরিমাণ আগের কার্যদিবস থেকে বেড়েছে। লেনদেন ৬০০ কোটি টাকার ঘরের কাছাকাছিতে। এই লেনদেন গত ত্রিশ কার্যদিবসের মধ্যে সেরা। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। কমার চেয়ে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। বেড়েছে লেনদেন পরিমাণ। স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা যায়, সোমবার ডিএসইতে ৫৯৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর লেনদেন হয়েছিল ৭৩৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দুই দশমিক ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২৭৭ দশমিক ৬৩ পয়েন্টে। ডিএসইএস সূচক দুই দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১৩৩ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএস-৩০ সূচক দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১৩৩ দশমিক ৩২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩১৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৬টির ও কমেছে ৮৭টির। শেয়ারদর পরিবর্তন হয়নি ১৬২টির। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে দেশবন্ধু পলিমারের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। এরপর ফু-ওয়াং ফুডের ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, এমারেল্ড অয়েলের ২৫ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, মনোস্পুল পেপারের ১৭ কোটি ৭ লাখ টাকা, বিচ হ্যাচারীর ১৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা, জেমিনি সী ফুডের ১২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, সোনালী আঁশের ১২ কোটি ৬ লাখ টাকা, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের ১১ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং খুলনা প্রিন্টিংয়ের ১১ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। এদিন সর্বোচ্চ দর বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে ফার কেমিক্যালের শেয়ার। শেয়ারটির দর দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিন রোববার দর ছিল ২৫ টাকা ৪০ পয়সা। একদিনের ব্যবধানে শেয়ারটির দর বেড়েছে দুই টাকা ৫০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এছাড়া দর বাড়ার শীর্ষ অবস্থানে থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ৯ দশমিক ৩৭ শতাংশ, খান ব্রাদার্সের ৯ দশমিক ২৭ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়্যারের ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ, মনোস্পুল পেপারের ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ, ওয়েস্টার্ন মেরিনে ৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং এমবি ফার্মার ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশের শেয়ার দর বেড়েছে। এদিন সর্বোচ্চ দর কমার শীর্ষে ছিল ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের ইউনিট। শেয়ারটির দর দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা। আগেরদিন রোববার দর ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা। একদিনের ব্যবধানে শেয়ারটির দর কমেছে এক টাকা ৮০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এছাড়া দর পতনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে লিবরা ইনফিউশনের ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ, সোনালী আঁশের ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৭২ শতাংশ, শমরিতা হসপিটালের ৫ দশমিক ৪১ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ, আজিজ পাইপসের ৪ দশমিক ৩৪ শতাংশ, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৪ দশমিক ২৮ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এবং ইয়াকিন পলিমারের ৩ দশমিক ৭৪ শতাংশের শেয়ার দর কমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সোমবার ৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবস রোববার লেনদেন হয়েছিল ছয় কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার। প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৩৩ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬০৪ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই৫০ সূচক দশমিক ৫২ পয়েন্ট, সিএসই৩০ সূচক ১৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ১৮ দশমিক ১৩ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ১ দশমিক ১৪ পয়েন্ট করে বেড়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৩ কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৫৩টির, কমেছে ৪১টির। শেয়ারদর পরিবর্তন হয়নি ৮৯টির। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে আসে একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ার। কোম্পানিটির এক কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। এরপর লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইউনিয়ন ব্যাংকের ৬৮ লাখ টাকা, ফু-ওয়াং ফুডের ৪৪ লাখ টাকা, আমান কটনের ২৬ লাখ টাকা, সেন্ট্রাল ফার্মার ২৩ লাখ টাকা, ক্যাপিটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ডের ২১ লাখ টাকা, ফাইন ফুডসের ২১ লাখ টাকা, ফারইস্ট নিটিংয়ের ২০ লাখ টাকা, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ১৯ লাখ টাকা এবং ফার কেমিক্যালের ১৭ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply