Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » লৌহকপাট’ এর সুর বিকৃতি : ক্ষমা চাইল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান




সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া বলিউডের এক সিনেমায় কাজী নজরুল ইসলামের ‘কারার ঐ লৌহকপাট’ গানটি নতুনভাবে সুর করেছেন ভারতীয় গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমান। তবে তিনি বদলে দিয়েছেন মূল সুর, সেটি ভালো লাগেনি শ্রোতাদের। এ নিয়ে দুই বাংলার সাধারণ মানুষ ও শিল্প-সংস্কৃতি ব্যক্তিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন অবশেষে সোমবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ নিয়ে মুখ খুলেছেন পিপ্পার প্রযোজক সিদ্ধার্থ রায় কাপুর। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘রায় কাপুর ফিল্মস’–এর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও এক্স (টুইটার) পেজে আজ সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। একই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে সিনেমাটির সহপ্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আরএসভিপির সোশ্যাল মিডিয়া পেজে। predoct win বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘কারার ঐ লৌহকপাট’ গানটি ঘিরে সৃষ্ট বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে পিপ্পা সিনেমার প্রযোজক, পরিচালক ও সংগীত পরিচালকের পক্ষ থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট করতে চাই যে আমাদের বর্তমান সংস্করণটি এ গানের একটি শৈল্পিক ইন্টারপ্রিটেশন, যা কাজী নজরুল ইসলামের পরিবারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়েই করা হয়েছে। বিবৃতিতে একই সঙ্গে নির্মাতারা জানিয়েছেন, কাজী নজরুল ইসলাম ও তার মূল কম্পোজিশনের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা আছে। ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ, সংগীত ও রাজনীতিতে তার অবদান অপরিসীম। ‘কারার ঐ লৌহকপাট’ গানটি নতুনভাবে তৈরির জন্য কাজী নজরুল ইসলামের পুত্রবধূ প্রয়াত কল্যাণী কাজী ও কবির নাতি কাজী অরিন্দমের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে ওই বিবৃতিতে। এ বিষয়ে বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, গানটি ব্যবহারের জন্য কল্যাণী কাজীর সঙ্গে একটি চুক্তি সই হয়েছিল, যার সাক্ষী ছিলেন কাজী অনির্বাণ। গানটির ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে শ্রদ্ধা জানানোই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল। গানের কথা ব্যবহার ও সুরের পরিবর্তন চুক্তি অনুযায়ী হয়েছে। বিবৃতিতে সবশেষে ক্ষমা চেয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ গানের মূল কম্পোজিশন নিয়ে শ্রোতাদের আবেগ আমরা বুঝতে পারছি। যেহেতু প্রতিটি শিল্পই মূলগতভাবে বিষয়ীকেন্দ্রিক, আমাদের সংস্করণটি যদি কারও ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে থাকে, তাহলে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। উল্লেখ্য, গানটির সুর বদলে দেওয়ার বিষয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন নজরুল পরিবারের সদস্যরাও। এমনকি মামলা করার কথাও বলেছেন তারা। কাজী অনির্বাণ গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, গানের কথা ব্যবহার করা হলেও সুর বদলানো যাবে না, এই শর্তেই তারা নির্মাতাদের স্বত্ব দিয়েছিলেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply