Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ইসরাইল-হামাস সংঘাত নিহত হলে লাশ শনাক্তে শিশুদের পায়ে নাম লিখে রাখছে বাবা-মা




ইসরাইল-হামাস সংঘাত নিহত হলে লাশ শনাক্তে শিশুদের পায়ে নাম লিখে রাখছে বাবা-মা ফিলিস্তিনের স্বাধানতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে ইসরাইলের সংঘাতে উভয়পক্ষের ৬ হাজারের বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। এর মধ্যে ফিলিস্তিনে নিহতের সংখ্যা সাড়ে ৪ হাজার ছাড়িয়েছে। নিহতের মধ্যে ১ হাজার ৭’শর বেশি শিশু রয়েছে। চলমান যুদ্ধে হাসপাতালে প্রতিদিন শত শত লাশ মর্গে আনা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে নিহত হলে শিশুদের লাশ সহজে শনাক্তে অনেক অভিভাবক তাদের পায়ে নাম লিখে রাখছে। রোববার (২২ অক্টোবর) সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সিএনএনের একটি ভিডিও চিত্র অনুসারে, যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা

উপত্যকার অনেক অভিভাবক তাদের শিশু সন্তান নিহত হলে যেন লাশ শনাক্ত করা যায় সেই জন্য তাদের পায়ে নাম লিখে রাখছেন। ভিডিওগুলো মধ্য গাজার দেইর আল বালাহ শহরের আল আকসা শহীদ হাসপাতালের। এখানে শনিবার (২১ অক্টোবর) রাতভর ইসরাইলি বাহিনী বিমান হামলা চালিয়েছে। আরও পড়ুন: গাজায় হাসপাতাল ছাড়ার নির্দেশ রোগীদের জন্য ‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ’ ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরাইলের হামলায় নিহত চার শিশুর পায়ে আরবি ভাষায় তাদের নাম লেখা রয়েছে। নিহত চারজনের লাশ একটি মর্গে রয়েছে। হামলায় তাদের বাবা-মা নিহত হয়েছেন কিনা জানা যায়নি। সিএনএনের সাংবাদিকরা বলেছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে গাজার শিশুদের পায়ে নাম লেখার বিষয়টি সাধারণ নিয়মে পরিণত হয়েছে। ইসরাইলের বিমান হামলার পর গাজার বেশ কয়েকটি হাসপাতালে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি দেখা গেছে। রোগীদের হাসপাতালে আগমন ও মর্গে উপচে পড়া ভিড় সামলাতে কর্তৃপক্ষ হিমসিম খাচ্ছে। এদিকে জাতিসংঘের শিশু তহবিল-ইউনিসেফ জানিয়েছে, জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজার হাসপাতালগুলোতে ইনকিউবেটরে থাকা অন্তত ১২০ নবজাতকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ইউনিসেফের মুখপাত্র জোনাথন ক্রিকক্স বলেছেন, বর্তমানে ইনকিউবেটরে ১২০ জন নবজাতক রয়েছে, এদের মধ্যে ৭০ নবজাতকের যান্ত্রিক শ্বাসযন্ত্র প্রয়োজন। আমরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। আরও পড়ুন: ইসরাইলে এবার ‘থাড’ ও ‘প্যাট্রিয়ট’ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র গত ৭ অক্টোবর সংঘাত শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় মোট ৪ হাজার ৬৫১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৪ হাজারের বেশি মানুষ। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি হামলায় ইতোমধ্যে ১ হাজার ৭শ’র বেশি শিশু নিহত হয়েছে। এছাড়া অবরুদ্ধ পশ্চীম তীরে নিহত হয়েছেন ৯০ জন। আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪০০। অন্যদিকে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলায় ইসরাইলে ১ হাজার ৪০৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৫ হাজার ১৩২ জন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply