Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ইন্দোনেশিয়ায় বুলেট ট্রেন চালু, ছুটবে ৩৫০ কিমি গতিতে




দ্রুতগতির বুলেট ট্রেন চালু করেছে ইন্দোনেশিয়া। সোমবার (২ অক্টোবর) সকালে রাজধানী জাকার্তার কেন্দ্রীয় রেলস্টেশনে নতুন ট্রেনের উদ্বোধন করেন প্রেসিডেন্ট জো উইদোদো। এর মধ্যদিয়ে পরিবহন ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক নতুন যুগে প্রবেশ করল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটি। আধুনিক যুগে উচ্চগতির ট্রেন বেশ জরুরি। এতে ভ্রমণে কেবল সময় কম লাগে না, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও মানুষকে কাছাকাছি নিয়ে আসতে এই ট্রেনের ভূমিকা অসাধারণ। চীন, জাপান ও ইউরোপের দেশগুলো উচ্চগতির ট্রেনের ব্যবহারে নেতৃত্ব দিচ্ছে। দ্রুতগতির ট্রেনকে প্রায়ই ‘বুলেট ট্রেন’ বলা হয়ে থাকে। যা ১৯৬৪ সালে জাপানে প্রথম চালু হয়। এরপর গত ছয় দশকে বিশ্বের আরও অনেক দেশেই দ্রুতগতির ট্রেন চালু হয়েছে। এবার সে তালিকায় যোগ দিল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশ ইন্দোনেশিয়া। ইন্দোনেশিয়ার পরিবহন ব্যবস্থার আধুনিকায়নের লক্ষে সম্প্রতি বুলেট ট্রেন প্রকল্প হাতে নেয় প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো সরকার। সোমবার (২ অক্টোবর) তা দেশটির জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। দ্রুতগতির এ যান দেশটির দুই বৃহত্তম শহর জাকার্তা ও বানদুংয়ের মধ্যে চলাচল করবে। আরও পড়ুন: বুলেট ট্রেন চলবে কি না, যাচাই করতেই ব্যয় ১১০ কোটি টাকা রাজধানীর কেন্দ্রীয় রেলস্টেশনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে উদ্বোধনের পর প্রেসিডেন্ট উইদোদো গর্ব করে বলেন, ঘণ্টায় ৩৫০ কিলোমিটার গতির এই ট্রেনটি ইন্দোনেশিয়া তো বটেই, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দ্রুতগতির ট্রেন। ট্রেনটির নামকরণ করা হয়েছে ‘হুশ’। তিনি বলেন, ‘হুশ’ এখন চলার জন্য প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, জাকার্তা-বানদুং বুলেট ট্রেন যোগাযোগব্যবস্থার একটি মাইলফলক। এটি গণপরিবহণের আধুনিকায়নের প্রতীক, যার মাধ্যমে অন্যান্য পরিবহণব্যবস্থার সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ স্থাপিত হবে। রাজধানী জাকার্তা থেকে বানদুং শহর যেতে ট্রেনটির সময় লাগবে মাত্র ৪৫ মিনিট, যার দূরত্ব ১৪০ কিলোমিটার। যেখানে আগে সময় লাগতো প্রায় ৩ ঘণ্টা। ট্রেনটিতে মোট আটটি বগি থাকবে। থাকছে ওয়াইফাই ও মোবাইল চার্জিংয়ের ব্যবস্থা। ট্রেনটি একবারে ৬০১ জন যাত্রী বহনে সক্ষম। আরও পড়ুন: ভারতের অরুণাচল ঘেঁষে বুলেট ট্রেন চালু করল চীন চীনের বেল অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) আওতায় উচ্চাভিলাষী এ প্রকল্পে খরচ হয়েছে মোট ৭৩০ কোটি মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৮০ হাজার ৮২৭ কোটি টাকা। ট্রেনটি পরিচালনায় রয়েছে পিটি কেসিআইসি নামে একটি সংস্থা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply