Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গাজায় খাদ্য-পানি-জ্বালানি সরবরাহ করার আহ্বান জাতিসংঘের




ইসরাইলের টানা বিমান হামলায় গাজায় জীবন রক্ষাকারী খাদ্য, জ্বালানি ও পানি সরবরাহের অনুমতি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। বুধবার (১১ অক্টোবর) এক্স-এ (সাবেক টুইটার) তিনি এই আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে গাজার বাসিন্দারা। ছবি: সংগৃহীত বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। জাতিসংঘের মহাসচিব লিখেছেন, গাজায় জ্বালানি, খাদ্য, পানিসহ প্রয়োজনীয় ‘জীবন রক্ষাকারী’ জিনিসপত্র সরবরাহের অনুমতি দিতে হবে। ইসরাইলের গাজার সম্পূর্ণ অবরোধ জাতিসংঘের আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচিত। এই সর্বাত্মক অবরোধকে যুদ্ধাপরাধ ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে জাতিসংঘ। আরও পড়ুন: জ্বালানির অভাবে বন্ধ হয়ে গেল গাজার একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্র এদিকে গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের মৌলিক চাহিদা থেকে বঞ্চিত করার ইসরাইলের সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে বলে মন্তব্য করেছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সাবেক প্রধান কেনেথ রথ। রথ বলেন, ইসরাইলে হামাসের হামলার কারণে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ‘প্রতিশোধ’ এবং ‘সম্মিলিত শাস্তিকে’সমর্থন করা যায় না। এ ধরনের নির্বিচার এবং অসামঞ্জস্যপূর্ণ আক্রমণ নিজেই একটি যুদ্ধাপরাধ বলে জানান তিনি। উভয় পক্ষের জন্যই আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনকে সম্মান করা বাধ্যতামুলক। যদিও ইতিমধ্যে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী গাজার বেসামরিকদের নির্বিচারে আক্রমণ করছে যা যথাযথই ’যুদ্ধাপরাধ’। আরও পড়ুন: ফিলিস্তিনের পক্ষে এক হচ্ছে সৌদি-ইরান! বুধবার (১১ অক্টোবর) জ্বালানির অভাবে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার একমাত্র বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পুরো উপত্যকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আল আকসা মসজিদে হামলা ও ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে বসতি নির্মাণ অব্যাহত রাখার জবাবে গত শনিবার (৭ অক্টোবর) ইসরাইলে আকস্মিক হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনীও। যার মধ্যদিয়ে শুরু হয়েছে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের। গত ছয়দিনের এই সংঘাতে উভয়পক্ষের ২ হাজার ৩০০ এর বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply