Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » গাজায় নিহতদের ৪০ শতাংশের বেশি শিশু: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা




চলতি মাসের ৭ তারিখ থেকে ফিলিস্তিনের গাজায় চালানো ইসরাইলের হামলায় ৭ হাজার ২৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪০ শতাংশেরও বেশি শিশু। এক বিবৃতিতে হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ইসরাইলের অব্যাহত বিমান হামলায় গাজা উপত্যকা পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে, অ্যানেস্থেশিয়া ছাড়াই হাসপাতালের মেঝেতে চলছে অপারেশন। ছবি: সংগৃহীত শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে তারা গাজায় নিহত উল্লেখযোগ্য মানুষের বিস্তারিত তথ্য পেয়েছে।’ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও জানিয়েছে, গাজায় ১৮ হাজার ৪৮২ জন আহত হয়েছেন। আর নিহত হয়েছেন ৭ হাজার ২৮ জন। নিহতদের মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিশু রয়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, গাজার ২৩ থেকে ৩৫টি হাসপাতাল এখনও কোনোমতে চালু আছে। তবে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ অন্যান্য হাসপাতাল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। গাজায় ১০০০ মানুষের ডায়ালাইসিস প্রয়োজন। ৩০ জন প্রি-ম্যাচিউর শিশু ইনকিউবেটরে আছে। এ ছাড়াও ২ হাজার ক্যানসার রোগীর জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। তবে জ্বালানির অভাবে এই সবই অসম্ভব হয়ে পড়েছে। আরও পড়ুন: ইসরাইলের হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের নামের তালিকা প্রকাশ সংস্থাটির অফিশিয়াল মুখপাত্র গাজার হাসপাতালের মর্মান্তিক পরিস্থিতি বর্ণনা করে বলেন, গাজার হাসপাতালগুলোতে গুরুতর আহত রোগীদের অ্যানেস্থেসিয়া ছাড়াই করিডোরে অপারেশন করা হচ্ছে। সব জায়গায়ই মৃত্যুর গন্ধ ও শিশুদের মরদেহ ছড়িয়ে আছে। হামাসের হামলার পাল্টা জবাবে ফিলিস্তিনের গাজায় হামলা শুরু করে ইসরাইলি বাহিনী। সেই থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় নিরলসভাবে চালানো হচ্ছে বিমান হামলা। ইসরাইলি বাহিনীর বিমান হামলা-বোমাবর্ষণে রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা। সেই সঙ্গে অবরোধ দিয়ে গাজায় খাবার, পানি, জ্বালানি ও চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহের পথও বন্ধ করে দেয় ইসরাইল। এতে গাজা উপত্যকাজুড়ে নেমে এসেছে মানবিক বিপর্যয়। আরও পড়ুন: জাতিসংঘে বক্তব্য দিতে গিয়ে কাঁদলেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, চলমান সংঘাতে এ পর্যন্ত ৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে প্রায় ৩ হাজার শিশু রয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply