Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার হাড়াভাঙ্গা গ্রামের অর্ধগলিত লাশ কুপ থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।




মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী নওদাপাড়া গ্রামের নিখােঁজ যু্বক লাল্টুর অর্ধগলিত লাশ হাড়াভাঙ্গা গ্রামের বাগানপাড়ার একটি বাড়ীর কুয়া থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রেমিকা সাবিনা পুলিশ হেফাজতে। মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী কাজীপুর ইউনিয়নের হাড়াভাঙ্গা গ্রামের একটি পরিত্যক্ত কুয়ার ভিতর থেকে পার্শ্ববর্তী নওদাপাড়া গ্রামের সাইনুদ্দিনের ছেলে লাল্টু হোসেন (৩৫) নামের এক শ্রমিকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে গাংনী থানা পুলিশ । বুধবার বিকেলে গাংনী থানা পুলিশ ও বামুন্দি ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা হাড়ভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী জাহাঙ্গীর হোসেন এর বাড়ির উঠানে থাকা একটি পরিত্যক্ত কুয়া থেকে লাল্টুর অর্ধ গলিত উদ্ধার করেছে পুলিশ । নিহত লাল্টুর ছোট ভাই পন্টু হোসেন সাংবাদিকদের জানান, লালটু পেশায় একজন খোয়া ভাঙ্গা শ্রমিক,। কাজের সুবাদে লালটু পার্শ্ববর্তী এছাড়া হাড়াভাঙ্গা গ্রামে যাতায়াত করতেন। গত এক বছর আগে লাল্টু হাড়াভাঙ্গা গ্রামের সৌদি প্রবাসী জাহাঙ্গীর হোসেনের স্ত্রী সাবিনা খাতুন এর সাথে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন । গত মাসের ১২ সেপ্টেম্বর আমার ভাই লাল্টু নিখোজ হলে, অনেক খোঁজাখুঁজির পরে তাকে না পেলে গাংনী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয় । হাটাভাঙ্গা গ্রামের সৌদি প্রবাসী জাহাঙ্গীর হোসেনের স্ত্রী সাবিনা খাতুন এর সাথে পরক্রিয়া প্রেমের কারণেই এই হত্যা হয়েছে । ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ তাজুল ইসলাম জানান , লালটু নিখোঁজের সাধারন ডায়েরির প্রেক্ষিতে হাড়াভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা ও সৌদি প্রবাসী জাহাঙ্গীর হোসেন এর স্ত্রী সাবিনা খাতুন কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাংনী থানায় আনা হয় । সাবিনা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদে এক পর্যায়ে জানান লালটুর লাশ তার বাড়ির উঠানে একটি পরিত্যক্ত কুয়ার ভিতর পুঁতে রাখা হয়েছে। সাবিনার এমন তথ্যের ভিত্তিতে হাড়াভাঙ্গা গ্রামের ওই বাড়িতে বুধবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঔ কুয়াতে অভিযান চালিয়ে লালটুর অর্ধ-গণিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লালটুর কিভাবে মৃত্যু হয়েছে, কে বা কারা করেছে , সে বিষয়ে তদন্তের পর বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে । তবে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে , লালটুকে হত্যা করে লাশ কুয়ার মধ্যে পুঁতে রাখা হয়েছিল। প্রেমিকা সাবিনা খাতুন কে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply