Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » কোন দেশের মধ্যস্থতায় থামতে পারে হামাস-ইসরায়েল সংঘাত?




গত সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া হামাস-ইসরায়েল সংঘাতে গোটা বিশ্ব এখন দুই ভাগে বিভক্ত। কেউ সরাসরি ইসরায়েলের পক্ষ নিচ্ছে, কেউ আবার কথা বলছে ফিলিস্তিনের পক্ষে। কোনো কোনো দেশ আবার নিরপেক্ষ অবস্থান তুলে ধরছে। এমন পরিস্থিতিতে কোন দেশের হস্তক্ষেপে যুদ্ধ থামতে পারে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। মধ্যস্থতাকারী হিসেবে উঠে আসছে তুরস্ক-চীনের মতো দেশের নাম। খবর রয়টার্সের। ইসরায়েল ও হামাসের এই সংঘাতর ইতিহাস বহুদিনের। এই সংকটের একটি স্থায়ী সমাধানের পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্রের ঢালাও সমর্থন ইসরায়েলের প্রতি। গাজায় ইহুদি বাহিনীর চালানো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা তো দূর, উল্টে ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠিয়ে যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে ওয়াশিংটন, নিষ্ক্রিয় যুক্তরাজ্যও। তাই বিশ্ব মোড়ল যেসব দেশকে ধরা হয়, তাদের প্রত্যেকের ভূমিকাই এখানে পক্ষপাতদুষ্ট। তাই এখন এ সংঘাতের সমাধানে কোন দেশ ভূমিকা রাখতে পারে সেটি নিয়েই চলছে আলোচনা। কূটনৈতিক সমাধানে যেসব দেশ ভূমিকা রাখতে পারে তাদের মধ্যে চীনকে অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকরা। এরই মধ্যে নিজেদের নিরপেক্ষ অবস্থানের জানান দিয়েছে বেইজিং। স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেয়া হয়েছে। মিসরের সাথে সমন্বয় করে মধ্যস্থতার আহ্বান জানিয়েছে শি জিনপিং প্রশাসন। চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, উভয়পক্ষের সাথেই যোগাযোগ রক্ষা করছি আমরা। গাজায় অব্যাহত রেখেছি জরুরি মানবিক সহায়তা সরবরাহ। ইসরায়েলের মতো ফিলিস্তিনেরও একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের অধিকার রয়েছে। ফিলিস্তিন ইস্যুতে চীন সবসময় শান্তি, ন্যায়বিচার, আন্তর্জাতিক আইন এবং বেশিরভাগ দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার পক্ষে আবিচল থাকবে। বিরোধ নিষ্পত্তিতে তুরস্কও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। একমাত্র ন্যাটো সদস্য হিসেবে হামাস ও তেলআবিবের সাথে সম্পর্ক রয়েছে আঙ্কারার। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনকে গণহত্যা আখ্যা দিলেও, সংঘাত নিরসনে সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। তিনি বলেন, সংঘাত থেকে বের হওয়ার একটি পথ খুঁজতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। সব পক্ষের সাথে এ নিয়ে আলোচনা চলছে। মধ্যস্থতায় আগ্রহী হিসেবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও তুলে ধরেছেন নিজেদের অবস্থান। তবে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে প্রশ্নবিদ্ধ এই শক্তিধর দেশের তৎপরতা কতটা কার্যকরি হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply