Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ডেঙ্গুতে ৮৭ শতাংশ শিশু দ্বিতীয় ধরনে আক্রান্ত




আগারগাঁও শিশু হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরেন হাসপাতালটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: সমকাল আগারগাঁও শিশু হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরেন হাসপাতালটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম। ছবি: সমকাল দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে যেসব শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসছে, তাদের মধ্যে ৮৭ শতাংশ শিশুই দ্বিতীয় (ডেন-২) ধরন দ্বারা আক্রান্ত। আর বাকি ১৩ শতাংশ শিশু তৃতীয় (ডেন-৩) ধরনে আক্রান্ত হচ্ছে। বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ইনস্টিটিউটের রোগতত্ত্ব ও গবেষণা বিভাগের এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। শনিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁও শিশু হাসপাতাল অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরেন হাসপাতালটির পরিচালক ও গবেষণার প্রধান গবেষক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম। এ বছরের জুন থেকে অগাস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ শিশু হাসপাতালে এক হাজার ৩৯ জন ভর্তি শিশু রোগীর মধ্য থেকে ৭২২ জন শিশুকে রোগতাত্ত্বিক গবেষণার জন্য অর্ন্তভূক্ত করা হয়। এখানে দেখা গেছে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত শিশুর ৮৭ শতাংশই দ্বিতীয় ধরনে আক্রান্ত এবং বাকি ১৩ শতাংশ শিশু তৃতীয় ধরন দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে। ডেঙ্গু ভাইরাসের সেরোটাইপ নির্ধারণে এবং অন্যান্য ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্তকরণে উক্ত ৭২২ জন শিশু রোগী হতে ১০৪ জন রোগীর রক্ত ও ন্যাজোফ্রানজিয়াল সোয়াব সংগ্রহ করে আইসিডিডিআর,বি’র পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হয়। একইসঙ্গে ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ ছিল কিন্তু এনএস-১ অথবা আইজিএম পরীক্ষায় ডেঙ্গু ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্তকরণ সম্ভব হয়নি এমন ৫০ জন ভর্তি রোগীর রক্ত ও ন্যাজোফ্রানজিয়াল সোয়াবও সংগ্রহ করে আইসিডিডিআর,বি'র পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, এছাড়াও এনএস-১ এবং আইজিএম নেগেটিভ ৫০টি নমুনার মধ্যে আরটি পিসিআর পরীক্ষার মাধ্যমে ১৭টি (৩৪ শতাংশ) ফলস নেগেটিভ পাওয়া যায় ও ডেঙ্গু নেগেটিভ রোগীর মধ্যে ১৯ শতাংশ রোগী এবং ডেঙ্গু পজেটিভ রোগীর মধ্যে ১২ শতাংশ রোগী অন্যান্য ভাইরাসের সংক্রমণে (ইনফ্লুয়েঞ্জা ও রেসপাইরেটরি সিনসাইটাল ভাইরাস) আক্রান্ত ছিলো। জিনোম সিকোয়েন্স পরীক্ষায় দেখা যায়, ১১৩টি ডেঙ্গু পজেটিভ নমুনায় ৮৭ শতাংশ ডেন-২ এবং ১৩ শতাংশের ডেন-৩ ধরণের উপস্থিতি পাওয়া যায়। যে শিশুদের ভেতর ৮৭ শতাংশ ডেন-২ ধরণের উপস্থিতি দেখা গেছে, তার জিনগত বৈশিষ্ট ২০১৮ সালের ডেন-২-এর জিনগত বৈশিষ্টের কাছাকাছি। এমনকি যে ১৩ শতাংশের ডেন-৩ ধরণের উপস্থিতি পাওয়া গেছে, তার জিনগত বৈশিষ্ট ২০১৭ সালের ডেন-৩-এর জিনগত বৈশিষ্টের কাছাকাছি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply