Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ফুটপাতে হালিম বিক্রেতার ছেলে হলেন বিচারপতি, ভাসছেন প্রশংসায়




ফুটপাতে হালিম বিক্রেতার ছেলে হলেন বিচারপতি, ভাসছেন প্রশংসায় সামাজিক মাধ্যমে হঠাৎই ট্রেন্ডিংয়ে উঠে এসেছেন সাধারণ এক যুবক। কিন্তু এর কারণ কী? সেই উত্তর খুঁজতে গিয়ে জানা গেল, মো. কাশিম নামে ওই যুবকের বাবা ফুটপাতে খাবার বিক্রি করেন। আর হাজারো অভাব-অনটন মোকাবিলা করে তারই ছেলে অর্থাৎ কাশিম নিয়োগ পেয়েছেন বিচারপতি হিসেবে। এমন অর্জনে তাকে প্রশংসার জোয়ারে ভাসিয়েছেন সবাই। বিচারক হওয়ার জন্য ইউপির প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিস-জুডিশিয়াল (পিসিএস-জে) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কাশিম। পরীক্ষায় ১৩৫তম স্থান অর্জন করেছেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত বিচারক হওয়ার জন্য ইউপির প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিস-জুডিশিয়াল (পিসিএস-জে) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কাশিম। পরীক্ষায় ১৩৫তম স্থান অর্জন করেছেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত

সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভারতের উত্তরপ্রদেশের (ইউপি) সাম্ভালে সড়কের পাশে হালিমের দোকান মো. কাশিমের বাবার। তবে অভাব বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি, বিচারক হওয়ার জন্য ইউপির প্রাদেশিক সিভিল সার্ভিস-জুডিশিয়াল (পিসিএস-জে) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন কাশিম। গেল ৩০ আগস্ট ফল প্রকাশের পর জানা যায়, পিসিএস-জে পরীক্ষায় ১৩৫তম স্থান অর্জন করেছেন মো. কাশিম। তার বেশ কয়েকজন বন্ধু এক্স-এ (সাবেক টুইটার) অভিনন্দন বার্তা পোস্ট করেছেন। তাদের মধ্যে যারা এরইমধ্যে বিচার বিভাগীয় চাকরিতে রয়েছেন, তার স্বাগত জানিয়েছেন কাশিমকে। সামজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ এসজি রাব্বানি নামে একজন আইনজীবী লিখেছেন, ‘পরীক্ষায় ভালো ফল করে উত্তরপ্রদেশের বিচারক হওয়ায় আমার সিনিয়র, মেন্টর ও বন্ধু মোহাম্মাদ কাসিম ভাইকে অনেকে অভিনন্দন। আপনার কঠোর পরিশ্রম সাফল্য বয়ে এনেছে এবং আমি আপনার অর্জনে গর্বিত। বিচারকের ভূমিকায় আপনার জন্য শুভকামনা।’ আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ফেডারেল মুসলিম বিচারক বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নুসরাত মো. কাসিম বিএ এলএলবি করেছেন আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। পরে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে এলএলএম সম্পন্ন করেন তিনি। সার্বিক বিষয় নিয়ে স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘আমার জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অংশ ছিল ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকার। হাইকোর্টের বিচারপতির নেতৃত্বে একটি প্যানেল ছিল। জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে আমার উদার দৃষ্টিভঙ্গির জন্য তারা সবাই খুশি ছিলেন।’ মো. কাসিম তার সফলতার কৃতিত্ব দিয়েছেন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের। এছাড়াও বলেছেন, ‘আমার মা পেছন থেকে সবসময় আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি কোনো পরিস্থিতিতেই আমাকে স্কুল ছাড়তে দেননি।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply