Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » অবিরাম বর্ষণে বিধ্বস্ত রুমা-থানচি সড়ক, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন




বান্দরবানে থানচি-রুমা উপজেলায় অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সড়ক ধসে পড়েছে। ছবিটি সড়কের পোড়া বাংলো এলাকা থেকে তোলা। বান্দরবানে অবিরাম বর্ষণে পাহাড় ধসে রুমা ও থানচি উপজেলা সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিধ্বস্ত সড়কটির কোথাও কোথাও রাস্তার চিহ্নও খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে উপজেলাগুলোর সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। স্থানীয়রা জানায়, অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে পাহাড় সড়ক ধসে পড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে রুমা ও থানচি উপজেলার। থানচি সড়কের বলিপাড়ার আগে বারো কিলোমিটার এলাকায়, বিদ্যামনিপাড়া, ভিনতেপাড়া, শীলাঝিড়ি, প্রাতুইপাড়া, পোড়া বাংলোসহ সড়কটির বিভিন্ন স্থান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রুমা সড়কের ওয়াইজংশনের কয়েক কিলোমিটার দূরে, মুরুংপাড়ার মুখেসহ সড়কটির কয়েকটি স্থানে পাহাড় ধসে পড়েছে। বিভিন্ন পয়েন্টে ধসে গেছে রাস্তাও। সড়ক বিধস্ত হওয়ায় গত সোমবার থেকে রুমা ও থানচি উপজেলার সঙ্গে বন্ধ রয়েছে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। সড়কের কোথাও ২০ ফিট, আবার কোথাও ৪০ ফিট পর্যন্ত সড়ক ধসে পড়েছে কয়েকশো ফুট পাহাড়ের নিচে। স্থানীয় বাসিন্দা মংসিন হ্লা বলেন, থানচিতে বেশকটি স্থানে বৃষ্টিতে সড়ক ধসে পড়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে চারদিন ধরে। প্রয়োজনীয় কাজ থাকার পরও বান্দরবান যেতে পারছে না লোকজন। চরম দূর্ভোগে পড়েছে উপজেলাবাসী। দ্রুত সড়কটি সংস্কারের মাধ্যমে চালু করার দাবি জানান তিনি। স্থানীয় বাসিন্দার থোয়াই হ্লা মং বলেন, রুমা সড়কে বিভিন্ন স্থানে ভেঙে পড়েছে পাহাড়। হেঁটে যাওয়ারও ব্যবস্থাও নেই কোথাও কোথাও। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় থানচিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের সংকট দেখা দিয়েছে। থানচি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) সুজন মিয়া বলেন, থানচিতে বিভিন্ন স্থানে সড়ক এবং সড়কে পাহাড় ধসে পড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারমধ্য বিদ্যামনিপাড়া, ভিনতেপাড়া, শীলাঝিড়ি, প্রাতুইপাড়াসহ কয়েকটি স্থানে সড়ক বেশি ক্ষতি হয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। কবে নাগাদ রাস্তাটি স্বাভাবিক হবে বলা মুশকিল। বান্দরবান সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোসলেহ উদ্দিন চৌধুরী জানান, পাহাড় ধস ও বন্যায় সড়কগুলোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তারমধ্য রুমা, থানচি, রোয়াংছড়ি, লামা এবং বান্দরবান-চট্টগ্রাম ও বান্দরবান-রাঙামাটি সড়কগুলোর ক্ষতির পরিমাণ বেশি। যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রাখতে কাজ শুরু করেছে সড়ক বিভাগ। মোটামুটি সব রুটে যানবাহন চলাচল করতে পারছে। শুধুমাত্র রুমা ও থানচি উপজেলায় সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তবে সড়কে ক্ষতির পরিমাণ এখনও নির্ণয় করা যায়নি






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply