Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » চন্দ্রযান-৩ নিয়ে আরও বড় সুখবর দিলো ইসরো




পৃথিবীর চূড়ান্ত কক্ষপথ পেরনোর চেষ্টা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে চন্দ্রযান-৩। উৎক্ষেপণের ১১ দিন পর মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) পৃথিবীর কক্ষপথ পেরনোর চূড়ান্ত ধাপ সম্পন্ন হয়। এখন চাঁদের উদ্দেশে এগিয়ে চলেছে যানটি। ফলে বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে ভারতের চাঁদের মাটিতে পা রাখার স্বপ্নপূরণ হতে যাচ্ছে। চন্দ্রযান-৩ ঘিরে আশায় বুক বাঁধছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো। পৃথিবীর কক্ষপথ পেরিয়ে চাঁদের উদ্দেশে চন্দ্রযান-৩। ছবি: সংগৃহীত গত ১৪ জুলাই অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে চাঁদের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ করা করা হয় চন্দ্রযান-৩। যার হাত ধরে চন্দ্রপৃষ্ঠে ‘সফ্ট ল্যান্ডিং’ তথা নিরাপদ অবতরণের আশা করছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো। চন্দ্রযান-৩ ঘিরে যেসব চ্যালেঞ্জগুলো ছিল, তার মধ্যে অন্যতম হলো পৃথিবীর কক্ষপথ পেরিয়ে যাওয়ার ধাপটি। এক্ষেত্রে চন্দ্রযান-৩-এর গতি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করার জন্য মোট পাঁচটি কক্ষপথ পরিবর্তনের পরিকল্পনা করে ইসরো। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পুরোপুরি সফল হয়েছে ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। একে একে সবগুলো কক্ষপথ পেরোনোর চেষ্টা সম্পন্ন করেছে চন্দ্রযান-৩। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) চূড়ান্ত ও পঞ্চম ধাপ পার করে এটি। আরও পড়ুন:চন্দ্রযান-৩ নিয়ে সুখবর দিলো ইসরো যে পাঁচটি পৃথক ধাপ পার করার কৌশল নিয়ে চন্দ্রযান-৩ এগিয়েছে তার প্রথমটি সফল হয় ১৫ জুলাই। এর পরেরটি ১৬ জুলাই। তার পরেরটি ১৮ জুলাই। এরপর ২০ জুলাই পার করে চতুর্থ ধাপ। আশা করা হচ্ছে, আগামি ২৩ থেকে ২৪ আগস্ট চন্দ্রযান-৩ চাঁদের মাটিতে পা রাখবে। অনেকটা পথ যাত্রার পর সেখানে ‘সফ্ট ল্যান্ডিং’ করতে হবে ভারতের এই মহাকাশযানকে। আর তার ওপরেই নির্ভর করছে ভারতের এই মিশনের সাফল্য। ইসরোর এই অভিযান সফল হলে রাশিয়া (সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন), যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পর চন্দ্র অভিযানে সাফল্যের তালিকায় প্রবেশ করবে ভারত। ইসরোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, উৎক্ষেপণের প্রায় ৪০ দিন পর চাঁদের মাটিতে নামতে পারে চন্দ্রযান-৩-এর সৌরচালিত ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। সফল হলে সেখান থেকে সৌরচালিত রোভার ‘প্রজ্ঞান’ বেরিয়ে চাঁদের মাটি ছোঁবে। আরও পড়ুন: ঢাকাগামী বিমান থেকে ক্যামেরাবন্দি চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণের বিরল দৃশ্য এরপর চাঁদের মাটির চরিত্র ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থের উপস্থিতি সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করবে। পাশাপাশি যে অঞ্চল দিয়ে ‘প্রজ্ঞান’ চলাচল করবে সেখানকার চাঁদের জমিতে অশোকস্তম্ভ ও ইসরোর প্রতীক আঁকা হবে বলেও জানানো হয়েছে। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply