Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী




দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করেন। ছবি : ফোকাস বাংলা ঢাকার দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দক্ষিণ এশিয়ার একক বৃহত্তম এই পয়ঃনিষ্কাশন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন তিনি।

একই অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংক ও এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টম্যান্ট ব্যাংকের (এআইআইবি) সহযোগিতায় পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আনুষ্ঠানিকভাবে দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের এবং পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টের পুনর্গঠন এবং সম্প্রসারণ কাজের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।’ দাশেরকান্দি প্ল্যান্টের দৈনিক ৫০ লাখ টন পয়ঃবর্জ্য শোধনের ক্ষমতা রয়েছে, যা রাজধানীর মোট পয়ঃনিষ্কাশনের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। রাজধানীর আশপাশের নদীগুলোকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে এই প্ল্যান্ট মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। চীনের অর্থায়নে তিন হাজার ৪৮২ দশমিক ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৬২ দশমিক দুই একর জমিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়। ব্যয়ের মধ্যে এক হাজার ১০৬ দশমিক ৪২ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে এবং ১০ কোটি টাকা ওয়াসার তহবিল থেকে এবং অবশিষ্ট দুই হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা চীনের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক থেকে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে এসেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকার শতভাগ পয়ঃবর্জ্য শোধনের জন্য পাগলা, উত্তরা, রায়েরবাজার ও মিরপুর এলাকায় আরও চারটি পয়ঃনিষ্কাশন কেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে সরকারের একটি মহাপরিকল্পনা রয়েছে। এই বর্জ্যের ৯০ শতাংশ পাইপলাইন কভারেজের মাধ্যমে এবং অবশিষ্ট ১০ শতাংশ বাসাবাড়িগুলো থেকে সংগ্রহ করা হবে। খিলগাঁও থানার এই দাশেরকান্দি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট আফতাবনগর সংলগ্ন এবং গুলশান (একাংশ), বনানী, তেজগাঁও, নিকেতন, মগবাজার, মালিবাগ, আফতাবনগর, বাড্ডা, কলাবাগান, পান্থপথ, ধানমণ্ডি (একাংশ) ও হাতিরঝিলসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান। প্রকল্পটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ টন প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতাসহ স্লাজ শুকানো ও পোড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ২০১৭ সালের ১ আগস্ট এই প্ল্যান্টের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। পাওয়ার চায়নার অধীনে চেংডু ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন প্রকল্পের ডিজাইন ও নির্মাণ শেষে প্রকল্পটি এক বছরের কার্যক্রম ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে ওয়াসার কাছে হস্তান্তর করে। ঢাকার চারপাশে নদীদূষণ রোধে পাঁচটি শোধনাগার নির্মাণের জন্য ২০১৩ সালে ওয়াসা কর্তৃক গৃহীত মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টটি নির্মিত হয়েছে। প্রকল্প অনুযায়ী, প্রগতি সরণিতে রামপুরা সেতুর পশ্চিম পাশে একটি বর্জ্য উত্তোলন স্টেশন, রামপুরা থেকে আফতাবনগর পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার ট্রাঙ্ক স্যুয়ারেজ লাইন এবং দাশেরকান্দিতে মূল শোধনাগার নির্মিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা ওয়াসা, দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্লান্ট ও পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টের পৃথক তিনটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের উদ্বোধন করেন। ছবি : ফোকাস বাংলা ঢাকার দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দক্ষিণ এশিয়ার একক বৃহত্তম এই পয়ঃনিষ্কাশন কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন তিনি। একই অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংক ও এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টম্যান্ট ব্যাংকের (এআইআইবি) সহযোগিতায় পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আনুষ্ঠানিকভাবে দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন প্ল্যান্টের এবং পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টের পুনর্গঠন এবং সম্প্রসারণ কাজের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।’ দাশেরকান্দি প্ল্যান্টের দৈনিক ৫০ লাখ টন পয়ঃবর্জ্য শোধনের ক্ষমতা রয়েছে, যা রাজধানীর মোট পয়ঃনিষ্কাশনের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। রাজধানীর আশপাশের নদীগুলোকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে এই প্ল্যান্ট মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। চীনের অর্থায়নে তিন হাজার ৪৮২ দশমিক ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৬২ দশমিক দুই একর জমিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়। ব্যয়ের মধ্যে এক হাজার ১০৬ দশমিক ৪২ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে এবং ১০ কোটি টাকা ওয়াসার তহবিল থেকে এবং অবশিষ্ট দুই হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা চীনের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক থেকে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে এসেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকার শতভাগ পয়ঃবর্জ্য শোধনের জন্য পাগলা, উত্তরা, রায়েরবাজার ও মিরপুর এলাকায় আরও চারটি পয়ঃনিষ্কাশন কেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে সরকারের একটি মহাপরিকল্পনা রয়েছে। এই বর্জ্যের ৯০ শতাংশ পাইপলাইন কভারেজের মাধ্যমে এবং অবশিষ্ট ১০ শতাংশ বাসাবাড়িগুলো থেকে সংগ্রহ করা হবে। খিলগাঁও থানার এই দাশেরকান্দি ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট আফতাবনগর সংলগ্ন এবং গুলশান (একাংশ), বনানী, তেজগাঁও, নিকেতন, মগবাজার, মালিবাগ, আফতাবনগর, বাড্ডা, কলাবাগান, পান্থপথ, ধানমণ্ডি (একাংশ) ও হাতিরঝিলসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পয়ঃনিষ্কাশনের ব্যবস্থা করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান। প্রকল্পটিতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ টন প্রক্রিয়াকরণ ক্ষমতাসহ স্লাজ শুকানো ও পোড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ২০১৭ সালের ১ আগস্ট এই প্ল্যান্টের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল। পাওয়ার চায়নার অধীনে চেংডু ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন প্রকল্পের ডিজাইন ও নির্মাণ শেষে প্রকল্পটি এক বছরের কার্যক্রম ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে ওয়াসার কাছে হস্তান্তর করে। ঢাকার চারপাশে নদীদূষণ রোধে পাঁচটি শোধনাগার নির্মাণের জন্য ২০১৩ সালে ওয়াসা কর্তৃক গৃহীত মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টটি নির্মিত হয়েছে। প্রকল্প অনুযায়ী, প্রগতি সরণিতে রামপুরা সেতুর পশ্চিম পাশে একটি বর্জ্য উত্তোলন স্টেশন, রামপুরা থেকে আফতাবনগর পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার ট্রাঙ্ক স্যুয়ারেজ লাইন এবং দাশেরকান্দিতে মূল শোধনাগার নির্মিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা ওয়াসা, দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্লান্ট ও পাগলা স্যুয়ারেজ ট্রিটম্যান্ট প্ল্যান্টের পৃথক তিনটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply