Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুরের কাজীপুরের কাজিম হত্যা মামলায় জামাতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ।




কাজীপুরের কাজিম হত্যা মামলায় জামাতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ। মঙ্গলবার মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাজীপুর গ্রামের আপন চাচা শ্বশুর কাজিম উদ্দীন হত্যা রায়ে তার বড় ভাইয়ের জামাতা শরিফুল ইসলামের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। । সেই সাথে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়। দন্ডিত শরিফুল কাজীপুর গ্রামের মাঠপাড়া রোমজিত আলীর ছেলে।

মঙ্গলবার বিকালে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ শহিদুল্লাহ্ এ রায় দেন। মামলার বিবরণে জানা গেছে ২০১৩ সালের ২৬ মে সন্ধ্যার দিকে কাজীপুর মাঠ পাড়ার কাজিম উদ্দীন একই এলাকার নাজিমুদ্দীনের চায়ের দোকানে বসে চা পান করছিল। চা পান করার পর চায়ের বিল দেয়াকে কেন্দ্র করে প্রথমে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে শফিকুল কাজিমুদ্দীনের পুরুষাঙ্গ চেপে ধরে। এ সময় তার সহযোগীরা তাকে কিল, ঘুষি মারতে থাকে। ঘটনাস্থলে কাজিমুদ্দীনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত কাজিমুদ্দীনের পুত্র আবু সাঈদ বাদী হয়ে গাংনী থানায় ৩০২/৩৪ ধারায় রোমজিতে ছেলে শরিফুল, মওলা বকসের ছেলে রোমজিত,খোকা দফাদারের ছেলে নাজিম,এলাহি বক্সের ছেলে মজনু,মজনুর ছেলে মনির, নাজিরের ছেলে জিয়া, মাওলা বক্সের ছেলে পচু,নাজিমুদ্দীনের মেয়ে মঞ্জু, মিনা, এবং তার স্ত্রী মহিমাকে আসামি করে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।যার মামলা নাম- ২৮। জি আর কেস নং৩১২/২০১৩। সেসন মামলা নং- ১৫০/২০১৫। পরে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আনোয়ার হোসেন মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে শরিফুল, মন্জু বেগম,মিনা,মহিমা,রমোজিত, নাজিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জ দাখিল করেন। মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এতে মামলার এক নম্বর আসামি শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ৩০৪ ধারার প্রথম অংশে প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত শরিফুল ইসলামেক যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড। ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন।মামলার অপর আসামি মঞ্জু বেগম, মিনা, মহিমা, রমোজিত এবং নাজিমের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত তাদের বেকসুর খালাস দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে পিপি পল্লব ভট্টাচার্য। এবং আসামির পক্ষে একেএম শফিকুল আলম কৌশলী ছিলেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply