Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » যে কারণে ধ্বংস হয়েছে টাইটান




গত কয়েকদিন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হারিয়ে যাওয়া ডুবোযান টাইটান। রোববার (১৮ জুন) ওশানগেটের সাবমারসিবল ডুবোযান টাইটান পাঁচ আরোহী নিয়ে কানাডা উপকূলীয় আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে যায়। এর ঠিক পৌনে দুই ঘণ্টার মাথায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সাবমেরিন টাইটান। ছবি: সংগৃহীত পরে অনেক খোঁজ করেও মিলেছে তার ধ্বংসাবশেষ। তবে কেন এবং কীভাবে সাবমেরিন টাইটান ধ্বংস হয় তা নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। সে সব কথার উত্তর মিলেছে। মার্কিন কোস্ট গার্ড বলছে- সমুদ্রের তলদেশে ডুবোযানটি পানির অস্বাভাবিক চাপ নিতে পারেনি। এ কারণেই ভয়ঙ্কর অন্তর্মুখী বিস্ফোরণের কারণে মিলিসেকেন্ডের মধ্যেই ডুবোযানটি টুকরো টুকরো হয়ে যায়। বিষয়টির সত্যতা মিলে মার্কিন নৌবাহিনীর বক্তব্য থেকেও। বাহিনীর এক কর্মকর্তা জানান, টাইটান যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরপরই বিস্ফোরণের মতো শব্দ শনাক্ত করা হয়েছিল। এমনকি সে খবর তারা যুক্তরাষ্ট্রের কোস্টগার্ডকে দ্রুত জানিয়েও দিয়েছিলেন। কিন্তু শব্দ শনাক্ত হওয়ার এ তথ্য আগে কেন প্রকাশ্যে বলা হয়নি, তা স্পষ্ট নয়। আরও পড়ুন: টাইটানের আরোহীদের মরদেহ কি পাওয়া যাবে? এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টাইটানের যাত্রীদের মরদেহ উদ্ধারের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তারপরও শেষ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছে মার্কিন কোস্ট গার্ড। এক সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন কোস্টগার্ডের রিয়ার অ্যাডমিরাল জন মাগার বলেন, মরদেহের সন্ধান অব্যাহত থাকবে। তবে এটি একটি ‘অবিশ্বাস্যভাবে জটিল পরিবেশ’ সমুদ্রের তলায়, ভূপৃষ্ঠের দুই মাইল নিচে। এমন পরিবেশে মরদেহগুলোর সন্ধান করা অনেক চ্যালেঞ্জিং এবং না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আরও পড়ুন: টাইটানের চালকের স্ত্রীর পূর্বপ্রজন্ম টাইটানিকে ডুবে মারা যান তিনি বলেন, ‘আমরা কাজ চালিয়ে যাব। কিন্তু তাদের মরদেহ বা কোনোকিছু পাওয়া যাবে কি না, এমন সম্ভাবনার কোনো উত্তর নেই।’ টাইটানে যারা ছিলেন প্রাথমিকভাবে সাবমেরিনটিতে থাকা পর্যটকদের সম্পর্কে কোনো তথ্য পাওয়া না গেলেও পরে জানা যায়, সাবমেরিনের আরোহীরা ছিলেন ব্রিটিশ ধনকুবের হামিশ হার্ডিং। এছাড়া পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং তার ছেলে সুলেমান দাউদ, ফ্রান্সের নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য পল অঁরি নাজোলে এবং ওশানগেটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টকটন রাশও ছিলেন। ১৯১২ সালে আটলান্টিক মহাসাগরে বিশাল আইসবার্গের ধাক্কায় টাইটানিক জাহাজটি ডুবে যায়। সেই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ স্বচক্ষে দেখতেই গত রোববার ডুবোজাহাজ টাইটানে চেপে সমুদ্রতলদেশে যাত্রা করেন ওই পাঁচ জন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply