Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » গ্রিসের শরণার্থী নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ৫০০




গ্রিসের দক্ষিণ উপকূলে শরণার্থী নৌকাডুবির ঘটনায় এখনো ৫০০জন নিখোঁজ রয়েছে। শুক্রবার (১৬জুন) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা। ডুবে যাওয়ার আগে নৌকাটির ছিত্র। ছবি: সংগৃহীত সংস্থাটির মুখপাত্র জেরেমি লরেন্স বলেছেন, ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় বহু নারী ও শিশু নিখোঁজ রয়েছে। এছাড়াও এখন পর্যন্ত ৭৯ জন মারা গেছেন। জেরেমি লরেন্স বলেন, এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনার পর মানব পাচারকারীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা খুবই জরুরি। তিনি বলেন, এই ঘটনা পর এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে যে সমুদ্রে অনুসন্ধান ও উদ্ধারকার্যক্রম চালানো বৈধ এবং মানবিকভাবে বাধ্যতামূলক। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সঙ্গে এক যৌথ ‍বিবৃতিতে শরণার্থী সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রাণহানি এড়াতে সমুদ্রে যেকোনও অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চালানো যাবে। নৌকাডুবির ঘটনায় দেশটির তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী আয়ানিস সারমাস বলেছেন, ‘নৌকাটি কী কারণে ডুবে গেছে তা জানার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করা হবে। ‘ আরও পড়ুন: গ্রিস উপকূলে অভিবাসন প্রত্যাশীদের নৌকাডুবি, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৯ বুধবার গভীর রাতে দেশটির ভূমধ্যসাগরীয় পেলোপনিস উপকূলের কাছে অভিবাসীদের বহনকারী নৌকা ডুবে যায়। নৌকাটি লিবিয়া থেকে ইতালি যাচ্ছিল। এতে প্রায় ৭৫০জন যাত্রী ছিলো। নৌকাডুবির ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭৯ জন মারা গেছেন এবং শতাধিক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রিসের কোস্টগার্ড জানিয়েছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত সংস্থা ফ্রন্টেক্সের একটি বিমান মঙ্গলবার গভীর রাতে দক্ষিণ গ্রিসের উপকূলীয় শহর পাইলোসের প্রায় ৫০ মাইল (৮০ কিমি) দক্ষিণ-পশ্চিমে আন্তর্জাতিক জলসীমায় জাহাজটিকে প্রথম দেখতে পায়। এর কয়েক ঘণ্টা পরেই জাহাজটি ডুবে যায়। খবর পেয়ে গ্রিসের কোস্টগার্ড উদ্ধার অভিযান শুরু করে। তবে প্রচণ্ড বাতাসের কারণে উদ্ধার তৎপরতা বাধাগ্রস্ত হয়। আরও পড়ুন: গ্রিস উপকূলে নৌকাডুবি: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৮ ছয়টি কোস্টগার্ড জাহাজ, একটি নৌবাহিনীর ফ্রিগেট, একটি সামরিক যান ও একটি বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টারসহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি জাহাজ নিখোঁজদের সন্ধানে এ অভিযানে অংশ নিয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply