Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » স্পেসএক্সে চাকরি পেল ১৪ বছরের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোর




ইলন মাস্কের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রকৌশলী হিসেবে চাকরি পেয়েছে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কাইরান কাজী। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কাইরান কাজী। ছবি: সংগৃহীত বোরবার (১১ জুন) লসঅ্যাঞ্জেলস টাইমসের বরাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদেন এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাইরান কাজীর বয়স মাত্র ১৪ বছর। মাত্র ১১ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের সান্তা ক্লারা ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল অধ্যয়নে ভর্তি হয় কাইরান। চলতি মাসে সে স্নাতক হবে। আরও পড়ুন: চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ইলন মাস্ক স্পেসএক্সে চাকরি পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কাজী। প্রতিষ্ঠানটিকে মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করবে কাইরান। চাকরি পাওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিঙ্কডইনে কাইরান লিখেছে, ‘পৃথিবীর সেরা কোম্পানিতে আমি স্টারলিংক প্রকৌশলী দলে যোগ দিতে যাচ্ছি। এরা বিশ্বের সেই বিরল প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি, যারা বয়সের মতো পুরনো মানদণ্ড দিয়ে আমার সক্ষমতা ও পরিপক্বতা বিবেচনা করেনি।’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, কাজী এখন ক্যালিফোর্নিয়ার প্লেস্যান্টন থেকে ওয়াশিংটনে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে, যেখানে তাকে কাজ করতে হবে। লসঅ্যাঞ্জেলস টাইমস জানিয়েছে, খুব ছোট বয়সেই সংবাদ এবং বর্তমান ঘটনার প্রতি কাজীর প্রতিভার ঝলক দেখা গেছে। দুই বছর বয়স থেকেই সে পূর্ণাঙ্গ বাক্যে কথা বলতে পারতো। কিন্ডারগার্টেন স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর সে রেডিওতে শোনা গল্প বন্ধুদের কাছে বলতো। আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপকে বিশ্বাস করা যায় না: ইলন মাস্ক তৃতীয় শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় যখন তার মনে হয় স্কুলের পড়াশোনা অতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল না, তখন তার বাবা-মা ক্যালিফোর্নিয়ার এক কমিউনিটি কলেজে তাকে ভর্তি করে দেন। তখন তার মনে হয়, সেই বয়সে যা শেখা দরকার, সে তখন তাই শিখতে পারছে। এরপর ১১ বছর বয়সে সে সান্তা ক্লারা বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হয়। কাইরানের লিঙ্কডইন প্রোফাইলের তথ্যানুসারে, গত বছর সে ব্ল্যাকবার্ড ডট এআই নামের এক সাইবার ইন্টেলিজেন্স ফার্মে চার মাস মেশিন লার্নিংয়ের ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করে। সেখানে সে সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্ট ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা শনাক্তের পরিসংখ্যানগত পদ্ধতি তৈরি করে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply