Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ঈদের আগে কমলো সয়াবিন তেলের দাম




ঈদের আগে কমলো সয়াবিন তেলের দাম কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ভোজ্যতেলের দাম কমালো সরকার। প্রতি লিটার বোতলজাত এ তেলের দাম ১০ টাকা কমিয়ে ১৮৯ টাকা এবং খোলা ১৬৭ টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পানির খালি বোতলে খোলা সয়াবিন তেল (ফাইল ছবি) রোববার (১১ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনাবিষয়ক টাস্কফোর্সের সপ্তম সভা শেষে এ কথা জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

এছাড়া পামতেলের দাম প্রতি লিটারে ২ টাকা কমিয়ে ১৩৩ টাকা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। বাণিজ্য সচিব বলেন, আজকের সভায় অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ, আদা, রসুন ইত্যাদি নিয়ে কথা হয়েছে। আজকে আলোচনা করেছি বর্তমানে আমদানি পরিস্থিতি কেমন আছে, দাম কেমন হওয়া উচিত। ইতোমধ্যেই পেঁয়াজের দাম কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমদানির অনুমতি দেয়ার পরে আজকে আমরা সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শিগগিরই আমদানিকারকরা দাম কমিয়ে দেবেন। তপন কান্তি ঘোষ বলেন, ‘বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে ১৮৯ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল কেজিতে ১০ টাকা কমিয়ে ১৬৭ টাকা করা হয়েছে; যা আগে প্রতি লিটার ১৯৯ টাকা ও ১৭৭ টাকা ছিল। আর খোলা পাম তেল প্রতি লিটার ১৩৫ টাকা থেকে ২ টাকা কমিয়ে ১৩৩ টাকা এবং বোতলজাত সুপার পাম তেল লিটারে ১৬৭ টাকা থেকে ২ টাকা কমিয়ে ১৬৫ টাকা করা হয়েছে।’ আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল, আজই কার্যকর নতুন এই দাম আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বাজারে কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমতির দিকে মন্তব্য করে বাণিজ্য সচিব বলেন, সে জন্য ১৫ দিন পর ভোজ্যতেলের দাম আরও কমানো যায় কি না; সেটা চেষ্টা করা হবে। বাণিজ্য সচিব আরও বলেন, পাঁচ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। এসব পেঁয়াজ এলে দাম আরও কমবে। ঈদুল আজহা সামনে রেখে বাজারে চিনি, পেঁয়াজ, আদার দাম বাড়ার আশঙ্কা নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে ২০ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে পবিত্র রমজান মাসের চাহিদা ৩ লাখ টনের কাছাকাছি। স্থানীয় উৎপাদন হয় দুই লাখ টন, আর বাকি ১৮ লাখ টনই আমদানি করতে হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply