Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » কক্সবাজারের স্থলভাগে মোখা, বাতাসের গতি ৮০ কিমি




সমুদ্র পেরিয়ে কক্সবাজারের স্থলভাগে উঠে এসেছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। বর্তমানে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনের ওপর দিয়ে ঝড়টি অতিক্রম করছে। রোববার (১৪ মে) দুপুরের সর্বশেষ বুলেটিনে আবহাওয়া দফতর জানায়- সেন্টমার্টিনের ওপর দিয়ে তীব্র ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। যার গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটারের বেশি, তবে বৃষ্টির পরিমাণ কম। আবহাওয়া দফতরের পরিচালক আজিজুর রহমান বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়টি সেন্টমার্টিন ও টেকনাফ অতিক্রম করছে। আমরা ১১টার দিকে সেন্টমার্টিনে বাতাসের গতিবেগ পেয়েছিলাম ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার। তবে এখন তা ১০০ কিলোমিটারের বেশি। সেখানে থাকা আমাদের কর্মীরা জানিয়েছেন ঝড়ের কারণে সেখানকার ভবন কাঁপছে। বিকাল ৩টা পর্যন্ত বাতাসের গতি আরও বাড়বে।’ তিনি আরও বলেন, টেকনাফে বাতাসের গতি রেকর্ড হয়েছে ৮০ কিলোমিটারের বেশি। এটি আরও বাড়বে বলে জানান তিনি। আরও পড়ুন: মোখা নিয়ে সুসংবাদ দিলো আবহাওয়া দফতর এদিকে বিকাল ৪টার দিকে জোয়ার শুরু হবে জানিয়ে তিনি জলোচ্ছ্বাস হওয়ার শঙ্কা জানিয়েছেন এ আবহাওয়াবিদ। তিনি বলেন, ঝড়ের প্রভাবের পাশাপাশি বিকালে জোয়ার শুরু হলে জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হবে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফের নিম্নাঞ্চল। ওই সময় ৮-১২ ফুট জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা রয়েছে। এদিকে প্রবল শক্তিমত্তার ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্র উপকূলে আঘাত হানবে বিকেল তিনটা নাগাদ। সন্ধ্যা নাগাদ পুরো উপকূল অতিক্রম করবে মোখা। যদিও এর অগ্রভাগের প্রভাবে শনিবার গভীর রাত থেকেই উপকূলে শুরু হয় বিরূপ পরিস্থিতি। তবে ঘূর্ণিঝড় মোখা নিয়ে আগের ঝুঁকিতে নেই বাংলাদেশ। দুপুর ১টায় আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য তুলে ধরেন পরিচালক মো. আজিজুর রহমান। তিনি বলেন, মোখার কেন্দ্রের আঘাত পড়ছে টেকনাফের ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে মিয়ানমার উপকূলে। এতে পুরো কক্সবাজার উপকূল হুমকিতে থাকলেও বড় ধরনের ক্ষতির শঙ্কা নেই। এদিকে ভূ-ভাগ অতিক্রম করার পরও ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ভারী বর্ষণের শঙ্কা রয়েছে উপকূলে। ঝুঁকি আছে জলোচ্ছ্বাস এবং পাহাড় ধসেরও। উপকূলের দিকে ১৭ কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে আসা মোখার কেন্দ্রের চারপাশে বর্তমান বাতাসের গতি ১৬০ থেকে ১৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবহাওয়া দফতর কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত, চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকত দেখিয়ে যেতে বলেছে। এছাড়া উপকূলীয় আরো ১১টি জেলায় বহাল থাকছে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত। ঝড়ের প্রভাবে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরে স্বাভাবিক জোয়ারের থেকে ৮ থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি রয়েছে। এছাড়া, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপর, ভোলাসহ উপকূলীয় ১০ জেলায় ৫ থেকে ৭ ফুট জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply