Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মার্কিন ব্যাংকখাতে ধস অব্যাহত




ফের অস্থিরতার মুখে মার্কিন আর্থিক খাত। গত মাসে সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংকের পতনের পর এবার ধসের মুখে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংক। অল্প সময়ের ব্যবধানে প্রায় দশ হাজার কোটি ডলার আমানত হারিয়েছে ব্যাংকটি। খবর আল জাজিরা। ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত গত মার্চ মাসে সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংকের পতনের পর এবার দেউলিয়া হওয়ার মুখে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকো ভিত্তিক ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংক। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে ব্যাংকের আমানত ৪১ শতাংশ কমেছে বলে সোমবার (২৪ এপ্রিল) প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে জানায় ব্যাংকটির কর্তৃপক্ষ। মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক খাতের অস্থিরতার মধ্যেই অল্প কয়েকদিনের ব্যবধানে ব্যাংকটি থেকে প্রায় দশ হাজার কোটি ডলারের আমানত তুলে নেয় গ্রাহকরা। আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী ৮০ বছরের কর্তৃত্ব হারাচ্ছে মার্কিন ডলার! ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদেন অনুযায়ী, চলতি বছরের ৯ মার্চ ব্যাংকের আমানত ছিল ১৭৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। আর চলতি এপ্রিল মাসের ২১ তারিখে এর আমানত দাঁড়ায় ১০২ দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ব্যাংকের ধস ঠেকানোর প্রয়োজনে অন্যান্য মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের জরুরি ভিত্তিতে দেয়া ৩০ বিলিয়ন ডলারের অর্থ সহায়তাও অন্তর্ভুক্ত। এদিকে বিপুল পরিমাণ আমানত তুলে নেয়ার এই খবরে পতন শুরু হয় ব্যাংকের শেয়ারের দরে। মঙ্গলবার প্রায় ৪৯ শতাংশ পতনের পর পরের দিন বুধবার শেয়ারের দরের পতন হয় প্রায় ৩০ শতাংশ। শেয়ারের দরের অব্যাহত পতনের মুখে মঙ্গলবার ও বুধবার বেশ কয়েকবারই বন্ধ হয়ে যায় ব্যাংকটির শেয়ারের লেনদেন। গত মার্চ মাসে মার্কিন আর্থিক খাতের ধসের সময়ই ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকের ঝুঁকির বিষয়টি ধরা পড়ে। সে সময় সিলিকন ভ্যালি ও সিগনেচার ব্যাংক ধসে পড়লেও সময় মত অন্যান্য ব্যাংকের থেকে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাওয়ায় নিজেকে রক্ষায় সক্ষম হয় ব্যাংকটি। আরও পড়ুন: ব্যাংকিং খাতের সংকটে ঝুঁকির মুখে বিশ্ব অর্থনীতি: আইএমএফ মূলত প্রচুর বিনিয়োগ বিমার বাইরে থাকার কারণেই এবারের সঙ্কটে বেশ বিপদে পড়েছে ব্যাংকটি। এর ফলে গত মাসে ধস এড়াতে পারলেও চলতি দফায় পতন এড়ানো কঠিন হয়ে যাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এ পরিস্থিতিতে নিজেকে উদ্ধারের পথ খুঁজছে পতনের মুখে থাকা ব্যাংকটি। অলাভজনক সম্পদ বিক্রির পাশাপাশি ব্যবস্থাপনার খরচ কমিয়ে ব্যাংকটিকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে এর কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে আগামী মাসগুলোতে বিপুল সংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করতে হবে ব্যাংকটিকে। তবে সব রাস্তা বন্ধ হয়ে গেলে আমানতকারীদের সুরক্ষা দিতে ব্যাংকটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতে পারে মার্কিন তদারকি কর্তৃপক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply