Sponsor



Slider

দেশ - বিদেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সুদানে সংঘাত অস্ত্রবিরতি প্রস্তাব ব্যর্থ, নিহত বেড়ে প্রায় ৩০০




সুদানে সংঘাত অস্ত্রবিরতি প্রস্তাব ব্যর্থ, নিহত বেড়ে প্রায় ৩০০ সুদানের সেনাবাহিনী এবং আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে চলমান সহিংসতা বন্ধে ২৪ ঘণ্টার অস্ত্রবিরতি ব্যর্থ হয়েছে। পাশাপাশি দুই পক্ষের মধ্যকার সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩০০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। খবর আনাদোলু এজেন্সির। খার্তুম থেকে যুদ্ধের ভয়ে পালিয়ে যাচ্ছে সাধারণ জনগণ। ছবি: রয়টার্স

বুধবার (১৯ এপ্রিল) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এর প্রধান তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস এক টুইটে বলেছেন, ‘সুদানের পরিস্থিতি ক্রমশ উদ্বেগজনক এবং হৃদয়বিদারক হয়ে উঠছে। এ পর্যন্ত প্রায় ৩০০ জন মারা গেছে এবং ৩ হাজার জনেরও বেশি আহত হয়েছে। আমি সব প্রাণহানির নিন্দা জানাই। বিশেষ করে বেসামরিক নাগরিক এবং স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামোর ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।’ তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস আরও বলেন, ‘যখন হাজার হাজার আহত ব্যক্তির জরুরি সেবার প্রয়োজন তখন নিরাপদে স্বাস্থ্য সেবা অবকাঠামোতে প্রবেশাধিকার, বিদ্যুৎ, খাদ্য, পানি, কর্মী এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাবের কারণে অনেক স্বাস্থ্য সেবা সঠিক সময়ে দেয়া প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে।’ আরও পড়ুন: সুদানে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের নেপথ্যে কী এদিকে, সুদানের সেনাবাহিনী এবং আরএসএফের মধ্যে লড়াই পঞ্চম দিনে গড়িয়েছে। এখনো দেশটির রাজধানী খার্তুম এবং এর আশপাশের এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। অপরদিকে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যস্থতায় ২৪ ঘণ্টার অস্ত্র বিরতির কথা হয়েছিল দুই পক্ষের মধ্যে। যাতে বিভিন্ন দেশ সুদানে আটকে পড়া নিজ নিজ নাগরিককে সরিয়ে নিতে পারে। এই অস্ত্রবিরতি বুধবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ৬টার পরও দুই পক্ষের মধ্যে লড়াই চলেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আরএসএফ অভিযোগ করেছে, সেনাবাহিনীই আগে তাদের ওপর হালকা ও ভারী অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ চালিয়েছে। জবাবে সেনাবাহিনী আরএসএফকে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আখ্যা দিয়ে বলেছে, আধাসামরিক বাহিনীটি মিথ্যা ছড়িয়ে দিচ্ছে






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply